সামাজিক কল্যাণ কর্মে সাফল্য ও জনখ্যাতি। বাতজ সমস্যায় বিব্রত হতে পারেন। কাজ কারবারে শুভ। ... বিশদ
করানো হতো। হরিদেবপুরের হস্টেলের নাবালিকা ধর্ষণের ঘটনায় এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছে পুলিস। অভিযোগের তির ধৃত শোভন মণ্ডলের দিকে। হস্টেলে থাকা নাবালকদের ওয়ার্ডেন হিসেবে কর্মরত ছিল সে। গোটা বিষয়টির তদন্ত করছে হরিদেবপুর থানার পুলিস। গ্রেপ্তার হওয়ায় হস্টেলের মহিলা ওয়ার্ডেন সুপ্রিয়া সিংয়ের স্বামী সুপ্রভাত দলুইয়ের হদিশ এখনও পায়নি পুলিস। অভিযুক্ত পলাতক। তাঁর খোঁজে তল্লাশি জারি রেখেছেন তদন্তকারীরা। পলাতক মূল অভিযুক্তকে ধরতে গুজরাতে রওনা দিয়েছে পুলিসের টিম।
হরিদেবপুর থানা এলাকার কেওড়াপুকুরে বেসরকারি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের হস্টেলে নাবালিকাদের ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে। হস্টেলের ফাদারের অভিযোগের ভিত্তিতে মহিলা বিভাগের ওয়ার্ডেন সহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিস।
ছাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে পুলিস জেনেছে, ওই স্কুলের ইংরেজি শিক্ষক বিশ্বনাথ শীলের বিকৃত যৌন আকাঙ্ক্ষা রয়েছে। তার বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে গিয়েছে। এরপর থেকে হস্টেলে থাকতে শুরু করে সে। তারপর থেকেই নাবালিকাদের উপর লাগাতার চলতে থাকে নির্যাতন। সেখানে জনা ২৭ ছাত্রী থাকে। অভিযুক্ত সুপ্রভাত প্রথমে নাবালিকাদের শ্লীলতাহানি করে বলে অভিযোগ। তারা
প্রতিবাদ করলে ভয় দেখানো হয়। তাই প্রথমে কেউ মুখ খোলেনি। এরপর তাদের উপর যৌন নির্যাতনের
মাত্রা বাড়তে থাকে। রবিবার ছাত্রীদের বাবা-মা দেখা করতে আসায় তাঁরা সন্তানদের থেকে গোটা বিষয়টি জানতে পারেন।