পুজোর আগে পাওয়া যাবে আর মাত্র একটি হাট। ফলে বিপুল লোকসানের পর এই মঙ্গলবার বেচাকেনা তুঙ্গে উঠবে বলে আশা করেছিলেন হাওড়ার মঙ্গলাহাটের ব্যবসায়ীরা। কিন্তু তাতে জল ঢালল নিম্নচাপের বৃষ্টি।
লকডাউনের সময় অভিনেত্রী বানানোর টোপ দিয়ে গজিয়ে উঠেছিল পর্নোগ্রাফি ফিল্ম তৈরির চক্র। নিউটাউন, বকখালি, দীঘার বিভিন্ন হোটেলে নিয়ে গিয়ে চলত শ্যুটিং। কখনও কখনও মাদক খাইয়ে অচেতনও করা হতো।
ক্যারিবিয়ান সাগরের স্বচ্ছ নীল জলে এক লাফ! তাও আবার পরপর দু’-তিনজন বন্ধু একসঙ্গে! লাফ দেওয়ার সঙ্গে ছিটকে যাচ্ছে জল। দু’য়ে মিলে তৈরি হচ্ছে অপূর্ব দৃশ্যসুখ।
‘দিদি একটা হাকোবা নিন। এটাই এ বছরের ট্রেন্ড।’ দোকানদারের কথা শুনে ফিরে তাকালেন পাইকপাড়ার সঞ্চিতা রাহা। ছেলেকে নিয়ে হাতিবাগানে কেনাকাটা করতে এসেছেন। ‘হাকোবা! সেটা আবার কী?’ প্রশ্ন করলেন সঞ্চিতাদেবী। তাঁর ছেলের চোখ ততক্ষণে চকচক করতে শুরু করে দিয়েছে।
সামাজিক কল্যাণ কর্মে সাফল্য ও জনখ্যাতি। বাতজ সমস্যায় বিব্রত হতে পারেন। কাজ কারবারে শুভ। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, বারাসত: এবার একবাসে কলকাতা আর কামারপুকুর মঠের দুর্গাপুজো দেখানোর সুযোগ করে দিচ্ছে রাজ্য পরিবহণ দপ্তর। হাবড়ার জয়গাছি এবং বারাসতের চাঁপাডালি থেকে ছাড়বে এসি এবং নন-এসি, এই দু’ধরনের বাস। যাবে কলকাতা ও কামারপুকুরে। এই ঘোষণার পর হিড়িক উঠেছে বাসের সিট বুকিংয়ের। অনলাইন বা অফলাইনে বারাসতে চলেছে এই কাজ।
কলকাতার দুর্গাপুজোর খ্যাতি বিশ্বজুড়ে। কার্নিভালও নজর কেড়েছে বিদেশিদের। তাই, কয়েক বছরের মতো এ বছরেও শহরতলির বাসিন্দাদের নিয়ে বাসে করে কলকাতার ঐতিহ্যবাহী এবং জাঁকজমকপূর্ণ সার্বজনীন দুর্গাপুজোগুলো দেখার সুযোগ করে দিয়েছে রাজ্য পরিবহণ নিগম। ষষ্ঠী থেকে শুরু হবে পুজো পরিক্রমা, চলবে নবমী পর্যন্ত। কলকাতার পুজো দেখার পাশাপাশি এই বছরে অষ্টমীর দিনে কামারপুকুর ও জয়রামবাটিতে কুমারী পুজো দেখারও সুযোগ পাচ্ছে শহরতলির বাসিন্দারা। সঙ্গে ঠাকুরবাড়ির ভোগ খাওয়ার সুবিধাও পাবেন তাঁরা।
ষষ্ঠী থেকে নবমী পর্যন্ত বারাসতের কলোনি মোড় থেকে এসি এবং নন এসি বাস ছাড়বে সকাল ৯টা থেকে। আর হাবড়া থেকে বাস ছাড়বে সকাল ৮টা ১৫ মিনিটে। বারাসত থেকে নন এসি বাসের ভাড়া মাথাপিছু ৫০০ টাকা। হাবড়া থেকে ভাড়া ৬০০ টাকা। এদিকে, এসি বাসের ভাড়া খাবার সহ মাথাপিছু ২১০০ টাকা। এনিয়ে বারাসতের নিগমের এক কর্তা বলেন, এই বছর পুজো পরিক্রমা বাসের চাহিদা বেশ ভালোই। পুজো যত এগিয়ে আসছে ততই শহরতলির বাসিন্দাদের মধ্যে টিকিটের চাহিদা বাড়ছে। প্রতিবছর এটা করা হয় ঠিকই। কিন্তু আর জি কর কাণ্ডের ফলে ভেবেছিলাম এবার হয়তো সমস্যা হবে। কিন্তু তা হয়নি। বেশ ভালোই বুকিং চলছে। আমরা আশা করছি, চলতি সপ্তাহের মধ্যেই সমস্ত সিট বুকিং হয়ে যাবে। এসি গাড়ির চাহিদাই বেশি। আর অষ্টমীর দিনটা নিয়ে খুব চিন্তা আছে। কারণ, ওইদিন কামারপুকুর ও জয়রামবাটি দেখানো হবে।
পেশায় অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক দেবাশিস ভৌমিক বলেন, এই উদ্যোগ যথেষ্ট প্রশংসার। আমিও ঠিক করেছি, এই বাসে চেপে একদিন ঘুরে আসব পুজোয়। কারণ, খরচ অনেকটাই কম।
কলকাতার দুর্গাপুজোর খ্যাতি বিশ্বজুড়ে। কার্নিভালও নজর কেড়েছে বিদেশিদের। তাই, কয়েক বছরের মতো এ বছরেও শহরতলির বাসিন্দাদের নিয়ে বাসে করে কলকাতার ঐতিহ্যবাহী এবং জাঁকজমকপূর্ণ সার্বজনীন দুর্গাপুজোগুলো দেখার সুযোগ করে দিয়েছে রাজ্য পরিবহণ নিগম। ষষ্ঠী থেকে শুরু হবে পুজো পরিক্রমা, চলবে নবমী পর্যন্ত। কলকাতার পুজো দেখার পাশাপাশি এই বছরে অষ্টমীর দিনে কামারপুকুর ও জয়রামবাটিতে কুমারী পুজো দেখারও সুযোগ পাচ্ছে শহরতলির বাসিন্দারা। সঙ্গে ঠাকুরবাড়ির ভোগ খাওয়ার সুবিধাও পাবেন তাঁরা।
ষষ্ঠী থেকে নবমী পর্যন্ত বারাসতের কলোনি মোড় থেকে এসি এবং নন এসি বাস ছাড়বে সকাল ৯টা থেকে। আর হাবড়া থেকে বাস ছাড়বে সকাল ৮টা ১৫ মিনিটে। বারাসত থেকে নন এসি বাসের ভাড়া মাথাপিছু ৫০০ টাকা। হাবড়া থেকে ভাড়া ৬০০ টাকা। এদিকে, এসি বাসের ভাড়া খাবার সহ মাথাপিছু ২১০০ টাকা। এনিয়ে বারাসতের নিগমের এক কর্তা বলেন, এই বছর পুজো পরিক্রমা বাসের চাহিদা বেশ ভালোই। পুজো যত এগিয়ে আসছে ততই শহরতলির বাসিন্দাদের মধ্যে টিকিটের চাহিদা বাড়ছে। প্রতিবছর এটা করা হয় ঠিকই। কিন্তু আর জি কর কাণ্ডের ফলে ভেবেছিলাম এবার হয়তো সমস্যা হবে। কিন্তু তা হয়নি। বেশ ভালোই বুকিং চলছে। আমরা আশা করছি, চলতি সপ্তাহের মধ্যেই সমস্ত সিট বুকিং হয়ে যাবে। এসি গাড়ির চাহিদাই বেশি। আর অষ্টমীর দিনটা নিয়ে খুব চিন্তা আছে। কারণ, ওইদিন কামারপুকুর ও জয়রামবাটি দেখানো হবে।
পেশায় অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক দেবাশিস ভৌমিক বলেন, এই উদ্যোগ যথেষ্ট প্রশংসার। আমিও ঠিক করেছি, এই বাসে চেপে একদিন ঘুরে আসব পুজোয়। কারণ, খরচ অনেকটাই কম।
