সামাজিক কল্যাণ কর্মে সাফল্য ও জনখ্যাতি। বাতজ সমস্যায় বিব্রত হতে পারেন। কাজ কারবারে শুভ। ... বিশদ
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, সাজাপ্রাপ্তদের নাম শুভাঞ্জন রায়, প্রকাশ দাস, মিল্টন ঘোষ, উমেশচন্দ্র নাথ, অভিজিৎ বসাক এবং দেবজ্যোতি সরকার। এই মামলার সরকারি পক্ষের বিশেষ আইনজীবী ছিলেন বিভাস চট্টোপাধ্যায়। তিনি বলেন, লকডাউনে যখন মানুষের হাতে কাজ নেই, সেই সুযোগ কাজে লাগিয়েছিল এই চক্রের সদস্যরা। অভিনেত্রী করার টোপ দিয়ে টালিগঞ্জে অফিস খুলেছিল। সেখান থেকে বিভিন্ন হোটেলে নিয়ে গিয়ে পর্নোগ্রাফি শ্যুটিং করানো হতো। আমরা একজনের বয়ান পেয়েছি, যাঁকে মাছের ঝোলের সঙ্গে দুপুরে মাদক খাওয়ানো হয়েছিল। রাতে তাঁর জ্ঞান ফেরে। তার মধ্যে শ্যুটিং হয়ে যায়। ওই ভিডিও লক্ষ লক্ষ টাকা দামে সাজাপ্রাপ্ত বিক্রি করে। তারপর সেগুলি বিভিন্ন ওয়েবসাইটে আপলোড করে দেওয়া হয়। চারজন তরুণী বিধাননগর সাইবার ক্রাইম থানায় অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। ২০২১ সালের মার্চ মাসে অভিযুক্তদের একটি হোটেল থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। তখনও পর্নোগ্রাফির শ্যুটিং চলছিল। তার সরঞ্জামও বাজেয়াপ্ত করা হয়। অভিযোগকারীদের উপরেও অত্যাচার নেমে এসেছিল। প্রথমত, ওয়েবসাইটে আপলোড করে দেওয়ায়, বিভিন্ন মানুষ তাঁদের উত্যক্ত করত। পাড়া ছাড়তে বাধ্য হয়েছিলেন তাঁরা। উত্তরবঙ্গের এক তরুণীর বাড়ি ভেঙে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল।