সামাজিক কল্যাণ কর্মে সাফল্য ও জনখ্যাতি। বাতজ সমস্যায় বিব্রত হতে পারেন। কাজ কারবারে শুভ। ... বিশদ
নবরাত্রির এই পুজো এ বছর ২৬১ বছরে পড়ল। মহালয়ার পরের দিন থেকেই শুরু হয় পুজো। জন্মাষ্টমীর দিন মাটি তোলার পর দেবী প্রতিমা তৈরির কাজ শুরু হয়। এরপর ধাপে ধাপে প্রতিমা তৈরি থেকে রং করা হয়। সামতার চট্টোপাধ্যায় বাড়ির এই প্রতিমা ডাকের সাজের। এই সাজ আসে পূর্ব মেদিনীপুরের কোলাঘাটের রাইন গ্রাম থেকে। এই পরিবারের সদস্য সুহাস চট্টোপাধ্যায় বলেন, মহালয়ার পরের দিন দুর্গা মন্দিরের পাশে বাড়ির নারায়ণ মন্দিরে বেল ডালে পুজো শুরু হয়। এরপর নিয়ম করে নিত্যপুজো শুরু হয়। পরে দুর্গা দালানে পুজো হয়। আমাদের দেবী মূর্তির সামনে রাম ও হনুমানজির মূর্তি থাকে। এখানে দেবী অকাল বোধন রূপে পুজিতা হন। সুহাস চট্টোপাধ্যায়ের কথায়, এই পুজোয় ছাগ বলি ছাড়াও চালকুমড়ো ও আখ বলির চল এখনও চলে আসছে। সপ্তমীর দিন চালকুমড়ো বলির মাধ্যমে মায়ের চক্ষুদান হয়। পুজোর চারদিন অন্ন ও খিচুড়ি ভোগ ছাড়াও মহাষ্টমীতে লুচি ভোগ দেওয়া হয়। পুজোর শেষ হলে দশমীর দিন বাড়ির প্রতিষ্ঠিত পুকুরেই প্রতিমা নিরঞ্জন করা হয়।