সামাজিক কল্যাণ কর্মে সাফল্য ও জনখ্যাতি। বাতজ সমস্যায় বিব্রত হতে পারেন। কাজ কারবারে শুভ। ... বিশদ
৭২ তম বছরে রবীন্দ্র সঙ্ঘের থিমের স্লোগান ‘পধারো মারো দেশ’। এই রাজস্থানী শব্দবন্ধের অর্থ আমার দেশ বা শহরে আস। সেই মতো রাজস্থানের সংস্কৃতি দর্শনীয় স্থানকে ভিত্তি করে তৈরি হচ্ছে রবীন্দ্র সঙ্ঘের পুজো মণ্ডপ। দেখা যাবে রাজপ্রাসাদ, উটের মডেল সহ রাজস্থানের নানা আকর্ষণীয় জিনিস। পুজো কমিটির অন্যতম সদস্য উদয়ন দাশগুপ্ত বলেন, সাধারণ মানুষের অনেক স্বপ্ন থাকে। তবে সকলের সব স্বপ্ন পূরণ হয় না। যেমন অনেকে বাইরে ঘুরতে যেতে চান। কিন্তু অর্থের অভাবে অনেকের রাজস্থান ঘুরতে যাওয়া কোনওদিনই সম্ভব হয় না। সেই সব মানুষের কথা ভেবে এই থিম। যাতে নিজের শহরে থেকেই রাজস্থানের সঙ্গে তাঁরা পরিচিত হতে পারেন। সেই মতো ফোম, প্লাইউড সহ নানারকম সামগ্রী দিয়ে গড়ে উঠছে রাজপ্রাসাদ সহ একখণ্ড রাজস্থান। ফুটিয়ে তোলা হবে রাজস্থানের বিশেষ বিশেষ দর্শনীয় জায়গা এবং সেইসঙ্গে অবশ্যই থাকবে উট। তবে জীবিত নয়, উটের মডেল।
রবীন্দ্র সঙ্ঘে রাজস্থান দেখে বেরিয়ে কয়েক পা এগলেই পৌঁছে যাওয়া যাবে রথখোলা স্পোর্টিং ক্লাবের পুজোয়। তাদের থিম ‘সুবর্ণভূমি’। বাংলার কোনও গ্রাম বা নদীতট নয়। ব্যাঙ্কক শহরের অনুকরণে এবার পুজোর থিম করেছে রথখোলা স্পোর্টিং ক্লাব। পুজো কমিটির সম্পাদক বাপ্পা বর্মন বলেন, এবার আমরা বিদেশি শহরের অনুকরণে মণ্ডপ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সেই মতো বিভিন্ন দেশের শহর ও দর্শনীয় জিনিস খুঁজতে গিয়ে ব্যাঙ্ককের এয়ারপোর্ট সুবর্ণভূমি নজর কাড়ে। গোটা এয়ারপোর্ট তৈরি করা সম্ভব নয়। তাই ওই এয়ারপোর্টের কিছু অংশ ও ব্যাঙ্কক শহরের কিছু আকর্ষণীয় দিক নিয়ে আমরা পুজোর থিম করেছি। শিলিগুড়ির শিল্পী এই থিমের মণ্ডপ তৈরি করছেন। আশা করছি, অন্যান্য বারের মতো এবারও আমাদের পুজো সকলের নজর কাড়বে।