সামাজিক কল্যাণ কর্মে সাফল্য ও জনখ্যাতি। বাতজ সমস্যায় বিব্রত হতে পারেন। কাজ কারবারে শুভ। ... বিশদ
পুজোর অন্যতম উদ্যোক্তা বিপুল বন্দ্যোপাধ্যায়, দীপক কর্মকার, বাবুলাল ভার্মা, বাবলু কর্মকাররা জানান, হীরক জয়ন্তী বর্ষে দর্শনার্থীদের বিশেষ সমাজ সচেতনতার বার্তা দেওয়া হবে মন্ডপ সজ্জার মধ্য দিয়ে।
কমিটির সভাপতি চঞ্চল চৌধুরী জানান, পঞ্চমীর দিনই পুজোর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হবে। উদ্বোধনের দিন থেকেই সমস্ত বিষয় নতুনভাবে ভাবা হয়েছে। এবার ডাকবাংলার মাঠে বৃক্ষরোপণের মধ্য দিয়ে পুজোর উদ্বোধন করা হবে। গোটা ডাকবাংলা মাঠে আগে যত গাছ ছিল তার বেশিরভাগটাই এখন নেই। অনেক গাছ নষ্ট হয়ে গিয়েছে। তাই ডাকবাংলো মাঠের দেওয়ালের ধার বরাবর পুজো কমিটির পক্ষ থেকে নতুন করে গাছ লাগানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে। এর ফলে একদিকে যেমন এলাকায় গাছের সংখ্যা বাড়বে, তেমনই ডাকবাংলো মাঠও পুরনো চেহারা ফিরে পাবে।
উদ্যোক্তারা জানান, প্রতি বছর স্টেশনপাড়া ডাকবাংলোর পুজো দেখতে বহু মানুষ ভিড় জমান। এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা থেকে শুরু করে শহরের মানুষের ভিড় উপচে পড়ে এখানে। সেই সঙ্গে নবমীর দিন জেলার বিভিন্ন প্রান্তের গ্রামগঞ্জ থেকেও বহু দর্শনার্থী এখানে আসেন। পুজোর কয়েকটা দিন স্থানীয় বাসিন্দাদের মিলনক্ষেত্রে পরিণত হয় ডাকবাংলোর মাঠ।