সামাজিক কল্যাণ কর্মে সাফল্য ও জনখ্যাতি। বাতজ সমস্যায় বিব্রত হতে পারেন। কাজ কারবারে শুভ। ... বিশদ
বণিকসভা সিআইআই আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে হার্দিক মুকেশ শেঠ বলেন, আর্থিকভাবে উন্নত দেশগুলিতে অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বা ডিজিপির প্রায় ১০০ শতাংশে পৌঁছয় ব্যাঙ্ক ঋণ। আমাদের দেশে সেই হার মাত্র ৫৬ শতাংশ। উন্নত দেশগুলিতে সমাজের সর্বস্তরে ব্যাঙ্কিং পরিষেবা পৌঁছে দেওয়ার ফলেই সেই সাফল্য এসেছে। সেই হার বৃদ্ধিই ভারত সরকারের লক্ষ্য। কেন্দ্রীয় কর্তার এই কথাতেই স্পষ্ট, প্রান্তিক অঞ্চলে ব্যাঙ্ক পরিষেবা নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার যে সাফল্য দাবি করে, বাস্তবে তারা তার চেয়ে ঢের পিছিয়ে, বলছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের কথায়, শুধুমাত্র অ্যাকউন্ট খুললেই যে ব্যাঙ্কিং পরিষেবা দেওয়া যায় না, তা এখানেই স্পষ্ট।
হার্দিক মুকেশ শেঠ আরও বলেন, ভারতীয় ব্যাঙ্কগুলি ইতিমধ্যেই নানাবিধ সংস্কারের পথে হেঁটেছে। তার অন্যতম দিক ডিজিট্যাল পরিবর্তন। ব্যাঙ্কগুলির সার্বিক খরচের ৬ থেকে ৮ শতাংশ যাচ্ছে প্রযুক্তিগত উন্নয়নে, যার একটি বড় অংশ ব্যয় হচ্ছে সাইবার হানা প্রতিরোধে। গত তিনবছরে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কগুলি প্রায় ৪৭ হাজার কোটি টাকা খরচ করেছে প্রযুক্তিগত উন্নয়নে, দাবি করেছেন কেন্দ্রীয় কর্তা। তিনি বলেন, সেইদিন আর বেশি দূরে নেই, যখন আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা এআই প্রযুক্তিনির্ভর রোবট সরাসরি ব্যাঙ্ক গ্রাহকদের সঙ্গে সংযোগ তৈরিসহ পরিষেবা দেবে।