সামাজিক কল্যাণ কর্মে সাফল্য ও জনখ্যাতি। বাতজ সমস্যায় বিব্রত হতে পারেন। কাজ কারবারে শুভ। ... বিশদ
যেভাবে সোনার দাম সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে চলে গিয়েছিল, তাকে আয়ত্তে আনতে আমদানি শুল্ক কমানোর জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের উপর প্রবল চাপ ছিল ব্যবসায়ী মহল থেকে। দামবৃদ্ধিতে মার খাচ্ছে বিক্রিবাটা, এই অভিযোগ এনে, তা কমাতে পদক্ষেপ করার আর্জি জানিয়েছিল স্বর্ণশিল্প মহল। সেই কথা রেখেই এক ধাক্কায় ৯ শতাংশ শুল্ক কমানোর পথে হাঁটেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। তাঁর পদক্ষেপে রাতারাতি দর নেমেছিল সোনার। দাম কমায় ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়ের মুখেই হাসি ফুটেছিল। কিন্তু বর্তমান দর প্রমাণ দিচ্ছে, কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তে যে সুরাহা মিলেছিল, তা দীর্ঘস্থায়ী হল না।
রাজ্যের এক স্বর্ণশিল্প কর্তার কথায়, আমেরিকার সুদের হার কমানোর পর নিরাপদ লগ্নি হিসেবে সোনার চাহিদা আন্তর্জাতিক স্তরে বাড়ছে। তাই দাম বাড়ছে। কেন্দ্রীয় সরকার সোনার দাম কমানোর জন্য ফের আমদানি শুল্ক কমাবে, এমন আশা করা যায় না। অন্যদিকে, শিল্পমহলের দাবি ছিল, সোনার উপর জিএসটির হার ৩ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১ শতাংশে আনা হোক। কিন্তু সাম্প্রতিক জিএসটি কাউন্সিলের বৈঠকে সেই সংক্রান্ত কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি। এই পরিস্থিতিতে আপাতত দাম কমানোর কোনও প্রশাসনিক পদক্ষেপের আশা নেই। তাই বাজারের দিকেই নজর রাখছেন সকলে।