শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থ লাভের যোগ। ডাক্তার, মেডিকেল রিপ্রেজেন্টেটিভ, হস্তশিল্পী প্রভৃতিদের পক্ষে দিনটি শুভ। ... বিশদ
শুধু তো সঞ্জু নন, অধিনায়ক সূর্যকুমারের ব্যাটেও বড় রান নেই। শুরুতে পর পর উইকেট পড়ার ফলে চাপ বাড়ছে মিডল অর্ডারে। তবে অভিষেক শর্মা মারমুখী মেজাজেই আছেন। একটু সাপোর্ট পেলে রানের গতি বাড়ানোর ক্ষেত্রে তাঁর জুড়ি মেলা ভার। ভারতীয় ব্যাটিংয়ের বড় ভরসা তিলক ভার্মা। চার নম্বরে নেমে সফলভাবে দায়িত্ব পালনে তিনি আপ্রাণ চেষ্টা করছেন। প্রয়োজনে তিনি যেমন ধরে খেলতে পারেন, তেমনই চালিয়ে রান চেজ করার ব্যাপারেও সিদ্ধহস্ত এই বাঁ হাতি ব্যাটসম্যান। তবে রিঙ্কু সিং ও নীতীশ রেড্ডির চোট গত ম্যাচে ভারতীয় ব্যাটিংয়ের ভারসাম্য নষ্ট করেছিল। রিঙ্কু অবশ্য ফিট হয়ে উঠেছেন। হয়তো খেলবেনও। তবে হার্দিকের খেলাতে ঝাঁঝ চোখে পড়েনি। ফলে গত ম্যাচে ১৭১ তাড়া করতে নেমে নাভিশ্বাস উঠেছিল গম্ভীরের ছেলেদের। আশা করা হচ্ছে, শুক্রবার প্রথম একাদশে কিছু পরিবর্তন হতে পারে। ধ্রুব জুরেলের জায়গায় শিবম দুবে বা রমনদীপ সিং খেলতে পারেন। গত ম্যাচে অর্শদীপ সিং ছিলেন বেঞ্চে। তাঁর জায়গায় নামানো হয়েছিল মহম্মদ সামিকে। ১৪ মাস পর দেশের জার্সিতে সামির কামব্যাক মোটেও নজর কাড়েনি। মনে হয়েছে, আরও ম্যাচ সিচুয়েশন দরকার। তুলনায় গত দু’টি ম্যাচে অনেক বেশি ক্ষিপ্র ছিলেন অর্শদীপ। তাই পাঞ্জাব তনয়কে প্রথম একাদশে ফেরানোর সম্ভাবনা প্রবল। দ্বিতীয় পেসার হিসেবে হার্দিকই একমাত্র বিকল্প।
পুনের পিচে স্পিনাররা সুবিধা পেলে বরুণ চক্রবর্তী ও আদিল রশিদের ভূমিকা হবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। রাজকোটে বরুণ নিয়েছিলেন ৫ উইকেট। বৃথা গিয়েছিল তাঁর অনবদ্য লড়াই। কারণ, আদিল রশিদ একটি মাত্র উইকেট পেলেও টিম ইন্ডিয়ার রানের গতিতে লাগাম টানতে সফল হয়েছিলেন। এছাড়া অক্ষর প্যাটেল, রবি বিষ্ণোই এবং ওয়াশিংটন সুন্দরও আছেন ভারতীয় স্কোয়াডে।
ইংল্যান্ডের অবস্থা এখন রক্তের স্বাদ পাওয়া বাঘের মতো। বাটলার বাহিনী ঝাঁপিয়ে পড়তে চাইবে সিরিজ বাঁচাতে। ফিল সল্ট ফর্মে না থাকলেও সেই ব্যর্থতা ঢেকে দিচ্ছেন ডাকেট ও বাটলার। উভয়েই বড় ইনিংস খেলার ব্যাপারে দক্ষ। এছাড়া লিয়াম লিভিংস্টোনও ছন্দে আছেন। পাশাপাশি হ্যারি ব্রুক, জেমি স্মিথরা চালিয়ে খেললে চাপে পড়বে টিম ইন্ডিয়া। ইংল্যান্ডের পেস আক্রমণও বেশ শক্তিশালী। নতুন বলে আর্চার রান আটকানোর পাশাপাশি উইকেট নিচ্ছেন। তাঁর সঙ্গী হিসেবে মার্ক উডও মন্দ নয়। তবে অতিরিক্ত স্পিনার যে কেন তারা খেলাচ্ছে না সেটাই বড় বিস্ময়ের।
ম্যাচ শুরু সন্ধ্যা ৭টায়। স্টার স্পোর্টসে সরাসরি সম্প্রচার।