শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থ লাভের যোগ। ডাক্তার, মেডিকেল রিপ্রেজেন্টেটিভ, হস্তশিল্পী প্রভৃতিদের পক্ষে দিনটি শুভ। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: এ যেন তির- ধনুক নিয়ে কামানের বিরুদ্ধে লড়াই। শুক্রবার আইএসএলে মুম্বই সিটির বিরুদ্ধে নামার আগে প্রবল চাপে ইস্ট বেঙ্গল। ফুটবল এরিনায় মশাল নেভাতে ছাংতে, বিপিনরা তৈরি। যুক্তি, বুদ্ধি, স্ট্র্যাটেজি— সবই পিটার ক্র্যাটকির দলের অনুকূল। অন্যদিকে ইস্ট বেঙ্গলের সম্বল শুধুই নাছোড় মনোভাব। টিম স্পিরিটে ভরসা রেখেই চ্যালেঞ্জ ছুড়তে তৈরি লাল-হলুদের হেড স্যার। আসলে চোট, কার্ডে জর্জরিত অস্কার ব্রুজোঁর ড্রেসিং-রুম। আনোয়ার, সাউল, হিজাজি, ক্লেটনরা ছিটকে গিয়েছেন। জোড়াতাপ্পি দিয়েও সেই ঘাটতি মেটানো দায়। তবে স্প্যানিশ কোচ অন্য ধাতুতে গড়া। যুদ্ধের আগে ভাঙলেও মচকাতে রাজি নন অস্কার। তাঁর হারানোর কিছুই নেই। জোর গলায় বলছেন, ‘এটুকু বলতে পারি ফুটবলাররা উজাড় করে দেবে।’ শুক্রবার সন্ধ্যায় মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে কতটা লড়বেন লালচুংনুঙ্গা, হেক্টররা? বিশেষজ্ঞদের ধারণা, পরিস্থিতির বিচারে সবচেয়ে কঠিন ম্যাচটা খেলতে নামছে ব্রুজোঁর ইস্ট বেঙ্গল।
চলতি টুর্নামেন্টে ১৭ ম্যাচে ১৭ পয়েন্ট ইস্ট বেঙ্গলের। হারের হ্যাটট্রিকের পর যুবভারতীতে কেরল ব্লাস্টার্সকে হারান ক্লেটনরা। কিন্তু সমর্থকদের সব উৎসাহ ব্লটিং পেপারে শুষে নিয়েছে একগাদা চোট। এখনও সাতটি ম্যাচ বাকি। অঙ্কের বিচারে সুপার সিক্স অসম্ভব নয়। কিন্তু জেতাবেন কে? দল নামাতেই হিমশিম খাচ্ছেন কোচ। তাই আল্ট্রা-ডিফেন্সিভ খেলা ছাড়া উপায় নেই অস্কারের। বৃহস্পতিবার সকালে কলকাতায় অনুশীলন করলেন শৌভিকরা। ইঙ্গিত মিলেছে, ৪-১-৪-১ ফর্মেশনে দল সাজানোর ভাবনা টিম ম্যানেজমেন্টের। রাইট উইং-ব্যাকে লাকরা প্র্যাকটিস করলেও পুরো ফিট নন। অগত্যা ছাই ফেলতে ভাঙা কুলো সেই নন্দকুমার। বাকি তিন ডিফেন্ডার হতে পারেন লালচুংনুঙ্গা, হেক্টর আর নিশু কুমার। ব্যাক ফোরের উপর ব্লকার শৌভিক। মাঝমাঠে নাওরেম মহেশ আর ডেভিডকে দিয়ে বল সাপ্লাই করাতে চান অস্কার। তাঁর আসল অস্ত্র দুই উইং হাফ বিষ্ণু আর সেলিস। ভেনেজুয়েলার সেলিস দলকে খেলাতে পারেন। প্রয়োজনে উইথড্রন ফরোয়ার্ড হিসেবে তাঁকে ব্যবহার করা যায়। ক্লেটন না থাকায় ফ্রি-কিক আর কর্নারের ক্ষেত্রে দায়িত্ব নিতে হবে সেলিসকে। অন্যদিকে, কেরালাইট বিষ্ণু সবচেয়ে ভয়ঙ্কর। যুবভারতীর মতো স্পেস হয়তো মিলবে না। তবে তাঁর ইনসাইড, আউটসাইড ডজ বিপজ্জনক হতে পারে। পাশাপাশি প্রতিপক্ষ রক্ষণকে চাপে রাখার দায়িত্বে সিঙ্গল স্ট্রাইকার দিয়ামানতাকোস।
পিটার ক্র্যাটকির মুম্বই আগের চেয়ে অনেকটাই গুছিয়ে নিয়েছে। স্প্যানিশ মিডিও জেরেমি মনজোরো চোটে কাবু। তাঁর বদলে জর্জ ওর্টিজকে রিক্রুট করা ম্যানেজমেন্টের কৃতিত্ব। মাঝমাঠের দখল নিয়ে ইস্ট বেঙ্গলের টুঁটি চেপে ধরতে মরিয়া ছাংতেরা। উল্লেখ্য, যুবভারতীতে দু’দলের প্রথম সাক্ষাতে ৩-২ গোলে জেতে মুম্বই।
ম্যাচ শুরু সন্ধ্যা ৭-৩০ মিনিটে। সরাসরি সম্প্রচার স্পোর্টস ১৮ চ্যানেলে।
চলতি টুর্নামেন্টে ১৭ ম্যাচে ১৭ পয়েন্ট ইস্ট বেঙ্গলের। হারের হ্যাটট্রিকের পর যুবভারতীতে কেরল ব্লাস্টার্সকে হারান ক্লেটনরা। কিন্তু সমর্থকদের সব উৎসাহ ব্লটিং পেপারে শুষে নিয়েছে একগাদা চোট। এখনও সাতটি ম্যাচ বাকি। অঙ্কের বিচারে সুপার সিক্স অসম্ভব নয়। কিন্তু জেতাবেন কে? দল নামাতেই হিমশিম খাচ্ছেন কোচ। তাই আল্ট্রা-ডিফেন্সিভ খেলা ছাড়া উপায় নেই অস্কারের। বৃহস্পতিবার সকালে কলকাতায় অনুশীলন করলেন শৌভিকরা। ইঙ্গিত মিলেছে, ৪-১-৪-১ ফর্মেশনে দল সাজানোর ভাবনা টিম ম্যানেজমেন্টের। রাইট উইং-ব্যাকে লাকরা প্র্যাকটিস করলেও পুরো ফিট নন। অগত্যা ছাই ফেলতে ভাঙা কুলো সেই নন্দকুমার। বাকি তিন ডিফেন্ডার হতে পারেন লালচুংনুঙ্গা, হেক্টর আর নিশু কুমার। ব্যাক ফোরের উপর ব্লকার শৌভিক। মাঝমাঠে নাওরেম মহেশ আর ডেভিডকে দিয়ে বল সাপ্লাই করাতে চান অস্কার। তাঁর আসল অস্ত্র দুই উইং হাফ বিষ্ণু আর সেলিস। ভেনেজুয়েলার সেলিস দলকে খেলাতে পারেন। প্রয়োজনে উইথড্রন ফরোয়ার্ড হিসেবে তাঁকে ব্যবহার করা যায়। ক্লেটন না থাকায় ফ্রি-কিক আর কর্নারের ক্ষেত্রে দায়িত্ব নিতে হবে সেলিসকে। অন্যদিকে, কেরালাইট বিষ্ণু সবচেয়ে ভয়ঙ্কর। যুবভারতীর মতো স্পেস হয়তো মিলবে না। তবে তাঁর ইনসাইড, আউটসাইড ডজ বিপজ্জনক হতে পারে। পাশাপাশি প্রতিপক্ষ রক্ষণকে চাপে রাখার দায়িত্বে সিঙ্গল স্ট্রাইকার দিয়ামানতাকোস।
পিটার ক্র্যাটকির মুম্বই আগের চেয়ে অনেকটাই গুছিয়ে নিয়েছে। স্প্যানিশ মিডিও জেরেমি মনজোরো চোটে কাবু। তাঁর বদলে জর্জ ওর্টিজকে রিক্রুট করা ম্যানেজমেন্টের কৃতিত্ব। মাঝমাঠের দখল নিয়ে ইস্ট বেঙ্গলের টুঁটি চেপে ধরতে মরিয়া ছাংতেরা। উল্লেখ্য, যুবভারতীতে দু’দলের প্রথম সাক্ষাতে ৩-২ গোলে জেতে মুম্বই।
ম্যাচ শুরু সন্ধ্যা ৭-৩০ মিনিটে। সরাসরি সম্প্রচার স্পোর্টস ১৮ চ্যানেলে।
