কাজকর্মে নতুন সুযোগ আসতে পারে। কর্ম সাফল্যে আনন্দ লাভ। ব্যবসায় উন্নতি। গবেষকদের পক্ষে শুভ। ... বিশদ
এদিকে, কিংবদন্তি সুনীল গাভাসকর টিম ইন্ডিয়ার পরবর্তী অধিনায়ক হিসেবে ডানহাতি পেসারকেই দেখতে চাইছেন। ডনের দেশে পারথ টেস্টে বুমরাহর নেতৃত্বেই জিতেছিল ভারত। সানির কথায়, ‘রোহিত শর্মার পরে ওকেই ক্যাপ্টেন করা উচিত। আমার মনে হয়, টিম ইন্ডিয়াকে নেতৃত্ব দেওয়ার পূর্ণ যোগ্যতা রয়েছে ওর। সামনে থেকেই নেতৃত্ব দেয় দলকে। কখনও কখনও অধিনায়কত্ব সামলাতে গিয়ে চাপে পড়ে যায় সংশ্লিষ্ট ক্রিকেটার। কিন্তু বুমরাহ তেমন নরম প্রকৃতির নয়। দক্ষতার সঙ্গে পরিস্থিতি সামাল দিতে জানে। তাছাড়া ও চাপে পড়তে দেয় না সতীর্থকে। এটাও বড় ব্যাপার।’
সদ্যসমাপ্ত সিরিজে পাঁচ টেস্টে ৩২টি উইকেট নিয়েছেন বুমরাহ। তিনিই সিরিজের সেরা। নিজে পারফর্ম করার পাশাপাশি মহম্মদ সিরাজ, আকাশ দীপদের গাইড করতেও দেখা গিয়েছে তাঁকে। সেই প্রসঙ্গে সানি বলেন, ‘ও সত্যিই অনবদ্য। মিড-অফ কিংবা মিড-অনে দাঁড়িয়ে সারাক্ষণ পরামর্শ দিয়েছে কাউকে না কাউকে। তাই ও যদি খুব তাড়াতাড়ি অধিনায়ক ঘোষিত হয় তাহলে আমি অন্তত অবাক হব না।’
ক্রিকেট মহলে অবশ্য কেউ কেউ বুমরাহকে অধিনায়ক হিসেবে দেখতে চান না। তাঁদের বক্তব্য হল, ৩১ বছর বয়সি তারকা যথেষ্ট চোটপ্রবণ। এই অবস্থায় নেতৃত্ব বোঝা হয়ে উঠতে পারে। মহম্মদ কাইফ যেমন সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে লিখেছেন, ‘ওর কাঁধে বাড়তি দায়িত্ব চাপালে তা সোনার ডিম পাড়া হাঁসকে মেরে ফেলার মতো ব্যাপার হবে। বরং টেস্টে পরবর্তী অধিনায়ক হিসেবে ভাবা হোক লোকেশ রাহুল বা ঋষভ পন্থকে। আর বুমরাহ ফিটনেসে নজর দিক।’ ভারতের পরের টেস্ট সিরিজ জুনে। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নামার আগে হাতে কয়েক মাস সময় রয়েছে।