কাজকর্মে নতুন সুযোগ আসতে পারে। কর্ম সাফল্যে আনন্দ লাভ। ব্যবসায় উন্নতি। গবেষকদের পক্ষে শুভ। ... বিশদ
কলকাতা ডার্বির মেজাজই আলাদা। ম্যাচের কয়েকদিন আগেই বদলে যায় আবহ। গোলের আব্দার, ম্যাচ জেতার আকুতি। সমর্থকদের হাঁটু কাঁপানো গর্জন বুঝিয়ে দেয় ডার্বি মাহাত্ম্য। এবার যুবভারতীর বদলে ভেন্যু সেই গুয়াহাটি। ঘরের মাঠে স্টুয়ার্টদের জন্য গলা ফাটানোর সুযোগ হাতছাড়া হওয়ায় সমর্থকরা নিশ্চই হতাশ। তবে আমি নিশ্চিত, ম্যাচ জিতে অনুরাগীদের মুখে হাসি ফোটাবে হোসে মোলিনার দল। মোহন বাগানের সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স অনেক বেশি ঝলমলে। ব্যক্তিগত নৈপুণ্য কাজে লাগিয়ে ঝাঁকুনি দেওয়ার ফুটবলার রয়েছে। কাগজে-কলমে দেশের সেরা স্কোয়াড। ম্যাচ জেতানোর একাধিক ফুটবলার রয়েছে। কামিংস, লিস্টনরা যে কোনও মুহূর্তে লক্ষ্যভেদের ক্ষমতা রাখে। এখানেই এগিয়ে মোহন বাগান। দ্রুত গোল পেলে বাড়তি অ্যাডভান্টেজ পাবে মোলিনার দল। পাশাপাশি প্রতিটা মুহূর্তে ফোকাস ধরে রাখা জরুরি। মনঃসংযোগ হারালেই সমস্যা। এই মোহন বাগানে পরিণত ফুটবলারের সংখ্যা বেশি। তারা জানে, কীভাবে কঠিন ম্যাচ জিততে হয়।