কাজকর্মে নতুন সুযোগ আসতে পারে। কর্ম সাফল্যে আনন্দ লাভ। ব্যবসায় উন্নতি। গবেষকদের পক্ষে শুভ। ... বিশদ
শুক্রবার সকালে কলকাতায় অনুশীলন করবে লাল-হলুদ ব্রিগেড। রাতের ফ্লাইটে গোটা দল পৌঁছবে গুয়াহাটি। চোট, আঘাতে বিপর্যস্ত দল। বেগতিক বুঝে ৩-৫-২ ফর্মেশন ঘুরছে কোচের মাথায়। মাঝমাঠে জোড়া ডিফেন্সিভ ব্লকারে শৌভিকের সঙ্গী জিকসন। দলের আসল সমস্যা দুই উইং ব্যাক। লিস্টন আর মনবীরকে রোখাই অন্যতম চ্যালেঞ্জ। লিস্টন ভারতের সেরা উইং হাফ। অন্যদিকে, চোটের কারণে রাকিপ আর লাকরাকে পাবেন না অস্কার। সেক্ষেত্রে নিশু কুমারকে খেলানো ছাড়া তাঁর বিকল্প নেই। প্রতিপক্ষের দুরন্ত স্ট্রাইকিং ফোর্স সামলানো সত্যিই কঠিন। হিজাজিদের পাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে হবে লালচুংনুঙ্গাকে। তাঁর মন্তব্য, ‘ডার্বিতে ক্লিনশিট বজায় রাখা জরুরি।’ পাশাপাশি মাধি তালালের অনুপস্থিতিতে মাঝমাঠে প্লে-মেকারের অভাব স্পষ্ট। অভিজ্ঞ ক্লেটন অতীতের ছায়া। দায়ে পড়েই উইথড্রল স্ট্রাইকারের ভূমিকায় খেলানো হচ্ছে ব্রাজিলিয়ানকে। মোদ্দা কথা, দলে প্রতিবন্ধকতা প্রচুর। কিন্তু প্রতিপক্ষকে কিছুতেই ঘাড়ে চাপতে দেওয়া যাবে না। প্রতি-আক্রমণ আর ডেড বল মুভমেন্টে তাই জোর দিচ্ছেন স্প্যানিশ কোচ। বিষ্ণু, মহেশ, দিয়ামানতাকোসের ছটফটানি তাঁর ভরসা। অন্যদিকে ডেভিডকেও কিছু সময় খেলানো হতে পারে। যতটুকু সুযোগ পাচ্ছেন, তাতেই নিজেকে প্রমাণ করেছেন এই মিজো ফুটবলার। বক্সের মধ্যে ফিফটি-ফিফটি সুযোগ থেকেও জাল কাঁপানোর ক্ষমতা রাখেন ডেভিড। অসংখ্য নতুন তারকার উত্থানের সাক্ষী বাংলার ডার্বি। বড় মঞ্চে ডেভিডও নিজেকে প্রমাণ করতে মুখিয়ে।