গৃহে শুভ অনুষ্ঠান উপলক্ষে কর্মব্যস্ততা। অর্থকরী আয়ের ক্ষেত্রটি অনুকূল। ব্যয়ের চাপ কিছুটা বাড়তে পারে। বিদ্যায় ... বিশদ
কেন বুমরাহ এত ভয়ঙ্কর, তা ব্যাখ্যা করেছেন পাকিস্তানের প্রাক্তন অধিনায়ক ওয়াসিম আক্রাম। তাঁর মতে, অন্য ফাস্ট বোলারদের তুলনায় বুমরাহর রিলিজ পয়েন্ট অন্তত এক ফুট এগিয়ে। এর ফলে লেংথ বুঝতে আরও অসুবিধা হয় ব্যাটসম্যানদের। সেই প্রসঙ্গ টেনে এনে স্মিথ বলেছেন, ‘বল ছাড়ার মুহূর্তে যে কোনও বোলারের থেকে ব্যাটারের বেশি কাছে থাকে বুমরাহ। ফলে কখনও কখনও আন্দাজের থেকে বেশি তাড়াতাড়ি বল চলে আসে। এমনিতেও ব্যতিক্রমী অ্যাকশন ওর। এই দুটো কারণ ছাড়াও ওর স্কিল সেট মারাত্মক। দু’দিকেই সুইং করানোর ক্ষমতা ধরে। সিমকে কাজে লাগায়। রিভার্স সুইংয়েও দক্ষ। হাতে দুর্দান্ত স্লোয়ার রয়েছে। তীক্ষ্ণ বাউন্সারও আয়ত্তে। একজন বোলার হিসেবে ও হল কমপ্লিট প্যাকেজ।’
অস্ট্রেলিয়ার প্রাক্তন পেসার ড্যামিয়ন ফ্লেমিংও প্রশংসায় ভরিয়ে দিয়েছেন বুমবুম’কে। তিনি ভারতীয় পেসারকে ‘টার্মিনেটর’ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। ফ্লেমিংয়ের কথায়, ‘ও একেবারেই টার্মিনেটরের মতো, তাই নয় কি? নিজের শক্তি সম্পর্কে সম্যক ধারণা রয়েছে। বিপক্ষের দুর্বলতা খুঁজতে থাকে সবসময়। সহজাত প্রবৃত্তির বশেই এটা করে ও। খুব একটা দূর থেকে দৌড়ায় না। কিন্তু মাথায় পরের ডেলিভারির পরিকল্পনা তৈরি থাকে আগেই।’ ২০১৮-১৯ সফরে মেলবোর্ন টেস্টে দুরন্ত স্লোয়ার ডেলিভারিতে শন মার্শকে ফিরিয়েছিলেন বুমরাহ। তা মনে রয়েছে ফ্লেমিংয়ের। তাঁর মতে, ‘লাঞ্চের ঠিক আগের ওভারে স্লোয়ারে আঘাত হেনেছিল ও। আউটসুইঙ্গার, ইনসুইঙ্গার, অফ-কাটার, স্লোয়ার, ইয়র্কার, বাউন্সার— সব অস্ত্রই রয়েছে হাতে।’