গৃহে শুভ অনুষ্ঠান উপলক্ষে কর্মব্যস্ততা। অর্থকরী আয়ের ক্ষেত্রটি অনুকূল। ব্যয়ের চাপ কিছুটা বাড়তে পারে। বিদ্যায় ... বিশদ
২০০৩ সালের পর এবারই ব্যালন ডি’ওরের সেরা ৩০ জনের তালিকায় ছিলেন না লায়োনেল মেসি। পুরস্কার জেতেন রড্রি। কিন্তু ২০২৩ সালের ২১ আগস্ট থেকে ২০২৪ সালের ১০ আগস্ট পর্যন্ত সময়ে প্লেয়ারদের পারফরম্যান্সের নিরিখে তালিকা তৈরি করেছে ফিফা। এই পর্বে আর্জেন্তিনাকে কোপা আমেরিকা জিতিয়েছেন লিও মেসি। পাশাপাশি ক্লাব ইন্তার মায়ামিকেও তাদের ফুটবল ইতিহাসের প্রথম ট্রফি জিততে সাহায্য করেন। ফলে মেসির মনোনয়ন পড়ে পাওয়া চোদ্দ আনা একেবারেই নয়। তবে চলতি বছরে স্পেনকে ইউরো জেতানো রড্রির পাল্লাই ভারী। দেশের পাশাপাশি ক্লাব ম্যান সিটির হয়েও উজ্জ্বল পারফরম্যান্স মেলে ধরেছেন তিনি। এদিকে, ভিনিসিয়াস আবার রিয়াল মাদ্রিদের চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জয়ে বড় ভূমিকা রেখেছিলেন। কিন্তু তারপরও ব্যালন ডি’ওর পাননি তিনি। প্রতিবাদে রিয়াল মাদ্রিদ ম্যানেজমেন্ট প্যারিসে বর্ষসেরার অনুষ্ঠানেও যোগ দেয়নি। তবে ফিফার ‘দ্য বেস্টে’র মনোনীত তালিকায় মাদ্রিদ জায়ান্টদেরই ছ’জন ফুটবলার রয়েছেন। ভিনিসিয়াসের সঙ্গী কিলিয়ান এমবাপে, জুড বেলিংহ্যাম, ড্যানি কার্ভাহাল, ফেডেরিকো ভালভার্দে ও টনি ক্রুজ। এছাড়া ১১ জনের তালিকায় রয়েছেন লামিনে ইয়ামাল, ফ্লোরিয়ান রিটজ ও আর্লিং হালান্ড। বর্ষসেরা কোচেদের লড়াইয়ে কার্লো আনসেলোত্তির সঙ্গে আছেন পেপ গুয়ার্দিওলা, লায়োনেল স্কালোনি, লুইস ডে লা ফুয়েন্তে ও জাবি আলোন্সো।