চাকরিজীবীদের কর্মোন্নতি ও পদোন্নতির সঙ্গে বেতন বৃদ্ধির যোগ। যানবাহন চালনায় সতর্ক হন। ... বিশদ
মাত্র ৫১ বলে ঝোড়ো সেঞ্চুরি। তার মধ্যে শেষ ৫০ রান আসে মাত্র ১৯ বলে। ঝকঝকে ইনিংসে ছিল ৮টি চার ও ৭টি বিশাল ছক্কা। ম্যাচের পর তিলক বলেন, ‘তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ের সুযোগ দেওয়ার জন্য সূর্যকে ধন্যবাদ। প্রতিটি মুহূর্তে পাশে থেকেছে সতীর্থরা।’ অভিষেক শর্মার সঙ্গে দ্বিতীয় উইকেটে ১০৭ রান যোগ করেছেন তিলক। সঙ্গীকে ধন্যবাদ জানাতে ভোলেননি তিনি। অথচ গত আইপিএল মোটেও ভালো কাটেনি তিলকের। আঙুলের চোট রীতিমতো ভোগাচ্ছিল তাঁকে। সেই কারণে জিম্বাবোয়ে এবং শ্রীলঙ্কা সফরের দল থেকেও ছিটকে যান তিনি। এবিষয়ে তিলকের মন্তব্য, ‘খারাপ সময় কাটিয়ে রানে ফিরতে মরিয়া ছিলাম। সেঞ্চুরিয়নে ব্যাটে-বলে দারুণ সংযোগ হয়েছে। এই ছন্দ ধরে রাখতে হবে।’ ব্যাটের পাশাপাশি তিলকের স্পিনের হাতও মন্দ নয়। দলে জায়গা পাকা করতে গেলে অলরাউন্ড পারফরম্যান্স জরুরি। নিজেকে অলরাউন্ডার হিসেবে মেলে ধরতে পারলে পায়ের নীচের জমি শক্ত হবে। সেটা বুঝেই নেটে বাড়তি বোলিং করতে চান তিনি।