ধর্মকর্মে সঞ্চীয় অংশগ্রহণে মানসিক তৃপ্তি ও সামাজিক সুনাম। পেশাদার শিল্পীদের শুভ সময়। ... বিশদ
ভারতের প্রথম মহিলা জিমন্যাস্ট হিসেবে ওলিম্পিকসে প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন দীপা। ২০১৬ রিও গেমসে আশা জাগিয়েও স্বপ্নপূরণ হয়নি। প্রদুনোভা ভল্টে মন জিতলেও অল্পের জন্য ফস্কে যায় পদক। চতুর্থ স্থানে শেষ করেন তিনি। তবে তাঁর এই পারফরম্যান্সে অনুপ্রাণিত হয়ে পরবর্তীকালে বহু জিমন্যাস্ট উঠে এসেছেন। যদিও দীপার কাছাকাছি এখনও পৌঁছতে পারেননি কেউই। ভারতীয় জিমন্যাস্টিকসের পথিকৃতের স্বীকৃতিস্বরূপ অর্জুন, খেলরত্ন ও পদ্মশ্রীর মতো তিনটি জাতীয় সম্মানে ভূষিত হন তিনি।
উল্লেখ্য, চলতি বছর তাসখন্দ এশিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে শেষ পদকটি জেতেন দীপা। আর বিশ্ব পর্যায়ে তাঁর সাফল্যের পথচলা শুরু হয়েছিল দশ বছর আগে। ২০১৪ কমনওয়েলথ গেমসে ব্রোঞ্জ জিতেছিলেন বাঙালি কন্যা। উল্লেখ্য, মাত্র ছয় বছর বয়সে বিশেশ্বর নন্দীর তত্ত্বাবধানে জিমন্যাস্টিকসে হাতেখড়ি দীপার। এরপর ২০০৭ সাল থেকে ধরলে জুনিয়র ও সিনিয়র লেভেল মিলিয়ে অসংখ্য পদক জেতেন তিনি। তবে কেরিয়ারের শেষ পর্ব মোটেই মধুর হয়নি। রিও গেমসের পর চোট আঘাত ও বিতর্ক তাঁকে ঘিরে ধরে। ডোপিং আইন লঙ্ঘন করার অভিযোগে ২০২১ সালের অক্টোবরে তাঁকে ২১ মাস নির্বাসিত করে নাডা। এরপর খেলায় ফিরলেও প্যারিস ওলিম্পিকসের যোগ্যতা অর্জন করতে পারেননি।