ধর্মকর্মে সঞ্চীয় অংশগ্রহণে মানসিক তৃপ্তি ও সামাজিক সুনাম। পেশাদার শিল্পীদের শুভ সময়। ... বিশদ
মনে আছে, ১৯৮৮ সালে এমনই এক বড় ম্যাচের আগে আমাদের দলের বেশিরভাগ ফুটবলার তখন জাতীয় শিবিরে। ফলে সকলেই ধরে নিয়েছিল, সহজেই জিতে যাবে মোহন বাগান। তবে সবাইকে ভুল প্রমাণ করে দু’গোলে জিতেছিলাম আমরা। সুতরাং, ডার্বির আগে অতীতের ফল কোনও গুরুত্ব রাখে না। আমি চাইব, ১৯ তারিখের ডার্বি থেকেই ঘুরে দাঁড়াক ইস্ট বেঙ্গল। তারজন্য ফুটবলারদের বাড়তি তাগিদ দেখাতে হবে। ক্লেটনের বয়স বাড়ছে। একইসঙ্গে একেবারে ছন্দে নেই এই ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার। তবে ভুলে গেলে চলবে না, ও দলের অধিনায়ক। তাই ওকে সবার আগে ঘুরে দাঁড়াতে হবে। আমার বিশ্বাস, ও পারবে।
চোট ফুটবলের অঙ্গ। তবে খেলোয়াড়ি জীবনে কখনও তা অজুহাত হিসেবে ঢাল করিনি। দলের স্বার্থে অনেক সময় চোট নিয়েই খেলতে হয়েছে। কিন্তু এখন দেখছি, কোনও ফুটবলারের একটু চোট থাকলেই কোচেরা তাকে নিয়ে ঝুঁকি নেন না। হয়তো তাদের ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখেই এই সিদ্ধান্ত। নিশু ফিরলে সাইড-ব্যাকের সমস্যা অনেকটাই মিটবে। তবে এই দলে আরও একজন ভালোমানের উইং-ব্যাকের দরকার।
মনে রাখতে হবে, কোচ কিংবা কর্তারা শুধুই বাইরে থেকে সাহায্য করতে পারেন। মাঠে নেমে কিন্তু ফুটবলারদের খেলতে হবে। এবার ইস্ট বেঙ্গল দল যথেষ্ট ভালো হয়েছে। কোনও অভিযোগের জায়গা থাকার কথা নয়। তারপরেও দলের এই হতশ্রী পারফরম্যান্স সত্যিই হতাশার। এখান থেকে ফুটবলারদেরই বাড়তি দায়িত্ব নিতে হবে।