ধর্মকর্মে সঞ্চীয় অংশগ্রহণে মানসিক তৃপ্তি ও সামাজিক সুনাম। পেশাদার শিল্পীদের শুভ সময়। ... বিশদ
রান তাড়া করতে নেমে ছয় ওভারে দুই উইকেটে ৭১ তুলে ফেলে ভারত। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে পাওয়ার প্লে’তে এটাই টি-২০ ঘরানায় ভারতের সর্বাধিক স্কোর। তবে দুর্ভাগ্যজনকভাবে দ্বিতীয় ওভারে রান আউট হন অভিষেক শর্মা (১৬)। সূর্যকুমারের ঝোড়ো ইনিংসও বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। ১৪ বলে ২৯ করে ফেরেন তিনি। জমাট দেখাচ্ছিল ওপেনিংয়ে আসা সঞ্জু স্যামসনকে। বেশ কয়েকটি দুরন্ত স্ট্রেট ড্রাইভ মারেন তিনি। তবে তিনিও আটকে যান ২৯ রানে। তিন উইকেট পড়ার পর জুটি বাঁধেন অভিষেককারী নীতীশ কুমার রেড্ডি ও হার্দিক পান্ডিয়া। অবিচ্ছিন্ন চতুর্থ উইকেটে দু’জনে ২৪ বলে ৫২ রান যোগ করে জিতিয়ে ফেরেন দলকে। নেতৃত্ব হারানোর যন্ত্রণাই হয়তো ফুটে উঠল হার্দিকের ১৬ বলে অপরাজিত ৩৯ রানের ইনিংসে। পাঁচটি চার ও দু’টো ছক্কা মারলেন তিনি। নীতীশ অপরাজিত থাকলেন ১৬ রানে।
তার আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে নিয়মিত ব্যবধানে উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। দুই ওপেনার, লিটন দাস ও পারভেজ হোসেন ইমনকে ফেরান বাঁ হাতি পেসার অর্শদীপ সিং। ইনিংসের শেষ উইকেটটিও তাঁর। অর্শদীপের বোলিং হিসাব ৩.৫-০-১৪-৩। প্রত্যাবর্তনে ভরসা জোগালেন বরুণ চক্রবর্তীও। চার ওভারে ৩১ রানে তিন উইকেট নেন তিনি। অভিষেকে নজর কাড়লেন স্পিডস্টার ময়াঙ্ক যাদব। চার ওভারে ২১ রানে এক উইকেট নেন তরুণ ফাস্ট বোলার। হার্দিক, ওয়াশিংটন সুন্দরও নিলেন উইকেট। বাংলাদেশের হয়ে সর্বাধিক ৩৫ করেন মেহিদি হাসান মিরাজ। অধিনায়ক শান্তর সংগ্রহ ২৭। বুধবার সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচ দিল্লির ফিরোজ শাহ কোটলায়।
সংক্ষিপ্ত স্কোর: বাংলাদেশ ১৯.৫ ওভারে ১২৭ (মিরাজ অপরাজিত ৩৫, অর্শদীপ ৩-১৪, বরুণ ৩-৩১)। ভারত ১১.৫ ওভারে ১৩২-৩ (হার্দিক অপরাজিত ৩৯, সূর্য ২৯, স্যামসন ২৯)। ভারত ৭ উইকেটে জয়ী। ম্যাচের সেরা অর্শদীপ সিং।