ধর্মকর্মে সঞ্চীয় অংশগ্রহণে মানসিক তৃপ্তি ও সামাজিক সুনাম। পেশাদার শিল্পীদের শুভ সময়। ... বিশদ
টানা তৃতীয় টস জিতে এদিন ব্যাটিং নিয়েছিলেন গিল। প্রথম এগারোয় চারটি পরিবর্তন করেছিল ভারত। দলে আসেন বিশ্বকাপজয়ী স্কোয়াডে থাকা শিবম দুবে, সঞ্জু স্যামসন ও যশস্বী জয়সওয়াল। বাদ পড়েন রিয়ান পরাগ, সাই সুদর্শন ও ধ্রুব জুরেল। এছাড়া বিশ্রাম দেওয়া হয় পেসার মুকেশ কুমারকে। তাঁর জায়গায় দলে ফেরেন খলিল আহমেদ।
আগের ম্যাচেই শতরান করেছিলেন অভিষেক শর্মা। কিন্তু তাঁকে এদিন নামানো হয় তিন নম্বরে। গিলের সঙ্গে ওপেন করতে যান যশস্বী। টিম ম্যানেজমেন্টের এই সিদ্ধান্ত নিয়ে গণমাধ্যমে চলছে চর্চা। বিশ্বকাপে কোনও ম্যাচ খেলার সুযোগ না পাওয়া যশস্বী অবশ্য ঝোড়ো গতিতে শুরু করেন। ২৭ বলে চারটি চার ও দুটো ছক্কার সাহায্যে তাঁর সংগ্রহ ৩৬। অভিষেক (১০) এদিন ব্যর্থ। ওপেনিং থেকে নামিয়ে দেওয়ার প্রভাবেই কি আচমকা ছন্দহীন তিনি? প্রশ্নটা থাকল। অসমান বাউন্সের উইকেটে গিল ও চারে নামা ঋতুরাজ গায়কোয়াড় চতুর্থ উইকেটে ৪৪ বলে যোগ করেন ৭২। ভারত অধিনায়কের অবদান ৪৯ বলে ৬৬। প্রথম দুই ম্যাচে বড় রান আসেনি। এদিন সাতটি চার ও তিনটি ছয়ে ইনিংস সাজালেন গিল। চারে ঝকঝকে দেখাল ঋতুরাজকেও। ২৮ বলে করলেন ৪৯। তাতে ছিল চারটি চার ও তিনটি ছয়। সঞ্জু স্যামসন অপরাজিত থাকেন ১২ রানে। চার উইকেটে ১৮২ রানে থামে ভারত।
জিম্বাবোয়ের ইনিংস খোঁড়াতে থাকে গোড়া থেকেই। নিয়মিত ব্যবধানে পড়তে থাকে উইকেট। ৩৯ রানে পাঁচ উইকেট পড়ার পর অবশ্য ঘুরে দাঁড়ায় তারা। ষষ্ঠ উইকেটে ৫৭ বলে ৭৭ রান যোগ করেন ডিওন মায়ার্স ও ক্লাইভ মাদান্দে। ৪৯ বলে মায়ার্স অপরাজিত থাকেন ৬৫ রানে। মাদান্দে করেন ৩৭। ভারতীয় বোলারদের মধ্যে সফলতম ওয়াশিংটন সুন্দর (৩-১৫)। তিনিই ম্যাচের সেরা। এছাড়া উইকেট নেন আভেশ খান (২-৩৯), খলিল আহমেদও (১-১৫)। তবে অভিষেক শর্মা (দু’ওভারে ২৩) ও শিবম দুবের (দু’ওভারে ২৭) বোলিং চিন্তায় রাখছে শিবিরকে। শেষ দশ ওভারে মাত্র এক উইকেট হারিয়ে জিম্বাবোয়ের ৯৯ রান তোলা কিন্তু অশনি সঙ্কেতই।