পেশাদারি উচ্চশিক্ষায় দ্রুত অগ্রগতি ও সেই সূত্রে কর্মপ্রাপ্তির সুবর্ণ সুযোগ আসতে পারে। মিত্রবেশী শত্রু দ্বারা ... বিশদ
কথিত আছে, বেলরুইয়ের জমিদার মা ছিন্নমস্তার ঘট অযত্নে পড়ে রয়েছে বলে স্বপ্ন দেখেন। এরপর কুলটির মানিকেশ্বরের সন্ন্যাসীকে সেই ঘট খুঁজে বের করার ভার দেন জমিদার। এরপর কালক্রমে সেই ঘট হাজির হয় স্থানীয় কোলিয়ারির বড় আধিকারিক অভয়পদ আচার্যের বাড়িতে। সেখানেই শুরু হয় ছিন্নমস্তার পুজো। ন’বছর বয়স থেকে সেই পুজোর ভার তুলে নেন মানিকলাল আচার্য। তিনিই দিসেরগড় শ্মশানের অদূরে ছিন্নমস্তা মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৮৪সালে শুশুনিয়ার পাথর শিল্পীরা মা ছিন্নমস্তার মূর্তি তৈরি করেন। সেই থেকে এখানে পুজো চলছে বলে জানান ছিন্নমস্তা কালীমন্দির সমিতির সভাপতি নন্দদুলাল আচার্য। সরস্বতী পুজোর একদিন পর মাকুরী সপ্তমীতে বার্ষিক পুজো শুরু হয়। তার একদিন আগেই উৎসবের সূচনা হয়। এবার মঙ্গলবার উৎসবের সূচনা হয়। শনিবার পর্যন্ত চলবে উৎসব। প্রতিদিন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে মুখরিত হয়ে উঠছে দিসেরগড় চত্বর। প্রাক্তন বিধায়ক মানিকলাল আচার্য বলেন, মায়ের ইচ্ছেতেই প্রতি বছর এর ব্যাপ্তি বাড়ছে। -নিজস্ব চিত্র