গৃহে শুভ অনুষ্ঠান উপলক্ষে কর্মব্যস্ততা। অর্থকরী আয়ের ক্ষেত্রটি অনুকূল। ব্যয়ের চাপ কিছুটা বাড়তে পারে। বিদ্যায় ... বিশদ
জনস্বাস্থ্য কারিগরি দপ্তরের অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার সন্দীপ কুণ্ডু বলেন, এখানে একটি কারখানা রয়েছে। সেখানে দু’টি অবৈধ জলের সংযোগ ছিল। আমরা তা বিচ্ছিন্ন করেছি। এমন কোনও পেট্রল পাম্প নেই যেখানে অবৈধ জলের সংযোগ পাওয়া যায়নি। প্রতিটি পেট্রল পাম্পে গিয়ে অবৈধ জলের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হচ্ছে।
‘জল জীবন মিশন’-এর সিংহভাগ টাকাই বহন করতে হচ্ছে রাজ্য সরকারকে। কিন্তু প্রশাসনিক গাফিলতিতে কাজের গতি মন্তর হয়ে গিয়েছে বলে সূত্রের খবর। এ নিয়ে তদন্ত করার জন্য এসটিএফকে নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। তারপরেই দপ্তরের আধিকারিকরা ‘জল জীবন মিশন’-এর কাজ সম্পন্ন করতে তৎপর হয়ে উঠেছেন। পশ্চিমবর্ধমান থেকেও জানা গিয়েছে, চল্লিশ শতাংশ ট্যাপ থেকে জল পড়ে না। দাবি, এর প্রধান কারণ হচ্ছে বিপুল পরিমাণে জললুট। শুধু বাড়িতেই নয়, বিভিন্ন কারখানা, হোটেল, পেট্রল পাম্প, ধাবা সর্বত্র জল লুট হচ্ছে। এর জন্য বৈধ উপভোক্তাদের বাড়ি জল পৌঁছচ্ছে না। মানুষের ভোগান্তি চরমে উঠছে।