গৃহে শুভ অনুষ্ঠান উপলক্ষে কর্মব্যস্ততা। অর্থকরী আয়ের ক্ষেত্রটি অনুকূল। ব্যয়ের চাপ কিছুটা বাড়তে পারে। বিদ্যায় ... বিশদ
পূর্ব বর্ধমান জেলা পরিষদের শিক্ষা কর্মাধ্যক্ষ শান্তনু কোনার বলেন, শিক্ষকরা নিজেদের ইচ্ছামতো স্কুল বন্ধ রাখতে পারেন না। এব্যাপারে খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এক আধিকারিক বলেন, উচ্চ বিদ্যালয়গুলি স্থানীয় কোনও উৎসবে ছুটি দিতে পারে। কিন্তু প্রাথমিক বিদ্যালয় ইচ্ছে করলেই ছুটি দিতে পারে না। শিক্ষক-শিক্ষিকাদের পড়ুয়াদের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করা উচিত। সদ্য পুজোর ছুটি শেষ হয়েছে। তারপর স্থানীয় উৎসবেও এভাবে ছুটি দেওয়া হলে পড়াশোনা হবে কীভাবে? এনিয়ে বিতর্ক চরমে উঠেছে। শ্রীখণ্ড গ্রামে প্রতি বছর নরহরি মেলা ও উৎসবে মেতে ওঠেন বাসিন্দারা। আগাম ঘোষণা ছাড়াই মেলার জন্য দু’দিন দুপুরের পর শ্রীখণ্ড গ্রামের কয়েকটি স্কুলে ছুটি দিয়ে দেওয়া হয়। কিছু শিক্ষকের অনৈতিক সিদ্ধান্তের ব্যাপারে খবর করতে গেলে কাটোয়ার শ্রীখণ্ড দেবকুণ্ডু অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শুভ্রসূচি সাহার নেতৃত্বে কয়েকজন শিক্ষক রে রে করে তেড়ে আসেন। সাংবাদিকের গায়ে হাত দেন। তাঁরা প্রত্যেকেই পশ্চিমবঙ্গ তৃণমূল প্রাথমিক শিক্ষক সংগঠনের সদস্য বলে দাবি করে সাংবাদিককে হুমকি দেন। সাংবাদিকের মোবাইল কেড়ে ভেঙে ফেলা হয়। কয়েকজন শিক্ষক সেই দৃশ্য ভিডিও করে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেন। যদিও দেবকুণ্ডু প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শুভ্রসূচি সাহা বলেন, সম্পূর্ণ মিথ্যা অভিযোগ। আমাদের স্কুল বন্ধ ছিল না।