চাকরিজীবীদের কর্মোন্নতি ও পদোন্নতির সঙ্গে বেতন বৃদ্ধির যোগ। যানবাহন চালনায় সতর্ক হন। ... বিশদ
হেতিয়া সমবায় ও কৃষি উন্নয়ন সমিতির ম্যানেজার হারাধন রুইদাস বলেন, ২০২৩সালে ৭১৩জন চাষি রবি মরশুমে আমাদের সমিতি থেকে ঋণ নিয়েছিলেন। তাঁদের প্রত্যেকের কাছে শতকরা ৩টাকা হারে প্রিমিয়াম কাটা হয়েছিল। সব মিলিয়ে ৭লক্ষ ১৮হাজার ৩৫টাকা সংশ্লিষ্ট বিমা কোম্পানির কাছে পাঠানো হয়। পরবর্তীতে আলুর ক্ষতি হলে বিমা কোম্পানি সমীক্ষা করে হেতিয়া গ্রামপঞ্চায়েতে ৫৭.০২শতাংশ হারে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ব্যাপারে ঘোষণা করে। তাতে ৬২১জন টাকা পেয়েছেন। কিন্তু, ৯২জন চাষির টাকা আসেনি। চাষিরা এনিয়ে বহুবার আমার কাছে অভিযোগ জানিয়েছেন। বিষয়টি আমি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। তাঁরা বিমা কোম্পানির সঙ্গে আলোচনা করার কথা জানিয়েছিলেন। কিন্তু, তারপর আর কোনও সদুত্তর পাইনি। এদিন চাষিরা এসে বিক্ষোভ দেখিয়েছেন।
বিক্ষোভকারীরা বলেন, হেতিয়া সমবায় সমিতিতে আমরা গত বছর রবি মরশুমে শস্যবিমা করিয়েছিলাম। আলুর ক্ষতি হওয়ায় অনেক চাষি টাকাও পেয়েছেন। কিন্তু, আমাদের দেওয়া হয়নি। ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে গিয়ে এদিন পুরুষ-মহিলা দল বেঁধে সমিতিতে বিক্ষোভ দেখিয়েছি। অবিলম্বে বিমার ক্ষতিপূরণের টাকা দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।
হেতিয়ার বাসিন্দা দেবীপ্রসাদ নন্দী বলেন, ২০২৩ সালে আলুর জন্য আমরা হেতিয়া সমবায় সমিতিতে লোন নিয়েছিলাম। বিমার পরিপ্রেক্ষিতে ক্ষতিপূরণের কথা ঘোষণা করা হয়েছিল। তাতে আমরা ৯২ জন চাষি টাকা পাইনি। আমরা জানতে চাই আমাদের ভুলটা কী হয়েছে।