পেশাদারি উচ্চশিক্ষায় দ্রুত অগ্রগতি ও সেই সূত্রে কর্মপ্রাপ্তির সুবর্ণ সুযোগ আসতে পারে। মিত্রবেশী শত্রু দ্বারা ... বিশদ
প্রসঙ্গত, মাথাভাঙা শহরে কয়েক হাজার টোটো প্রতিদিন চলাচল করে। এছাড়াও গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকা থেকেও বহু টোটো শহরে ঢোকে। অভিযোগ, টোটোর জন্য স্ট্যান্ডের কোনও ব্যবস্থা নেই। শনিমন্দির এলাকায় যে স্ট্যান্ড করা হয়েছে, সেখানে শুধু হাজরাহাট রুটের কয়েকটি টোটো দাঁড়ায়। শহরের মূল রাস্তার ধারে টোটো স্ট্যান্ডের দাবি দীর্ঘদিনের। টোটোচালক মজিবুল হোসেন বলেন, আমরা পুরসভাকে প্রতিদিন ১০ টাকা করে দিয়ে থাকি। কিন্তু টোটো চালাতে গিয়ে সবসময়ই ট্রাফিক পুলিসের হাতে হয়রানি হতে হয়। এনিয়ে আমরা চেয়ারম্যানের দ্বারস্থ হয়েছি। এ ধরনের হয়রানি চলতে থাকলে বৃহত্তর আন্দোলনে শামিল হব আমরা।
মাথাভাঙা পুরসভার চেয়ারম্যান লক্ষপতি প্রামাণিক বলেন, টোটোচালক ও ট্রাফিক পুলিসকে নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। দু’পক্ষকেই সমস্যার সমাধানে কিছু নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আমরা আশা করছি, শহরে যানজট যাতে না হয়, সেদিকে নজর দেবে চালকরা। এদিকে, মাথাভাঙা থানার ট্রাফিক অফিসার শ্যামল সাহা বলেন, শহরে যানজট কমাতে যত্রতত্র টোটো দাঁড়াতে মানা করা হয়েছে। সেটা মানলে কোনও সমস্যা হবে না।