পেশাদারি উচ্চশিক্ষায় দ্রুত অগ্রগতি ও সেই সূত্রে কর্মপ্রাপ্তির সুবর্ণ সুযোগ আসতে পারে। মিত্রবেশী শত্রু দ্বারা ... বিশদ
জলপাইগুড়ির পান্ডাপাড়ার বাসিন্দা শুভঙ্কর মল্লিকের বাইক চালানো নেশা। এর আগে তিনি বাইক নিয়ে লাদাখ ঘুরে এসেছেন। জলপাইগুড়ি থেকে বাইক চালিয়ে ঘুরে ফেলেছেন গোটা অরুণাচল। এবার তাঁর শখ হয় পূর্ণকুম্ভে স্নানে যাবেন। বন্ধুরা গাড়িতে গেলেও তিনি বাইকে রওনা হন। জলপাইগুড়ি থেকে রওনা হয়েছিলেন গত ১ ফেব্রুয়ারি ভোরে। প্রায় সাড়ে আটশো কিমি বাইক চালিয়ে পৌঁছে যান প্রয়াগরাজে। সময় লেগেছে ২০ ঘণ্টার মতো। বললেন, আমি একটানা ২০০ কিমি বাইক চালাতে পারি। আমায় ট্রেন কিংবা গাড়িতে কোথাও যেতে বললে আমি যাব না। যে কোনও জায়গায় বাইকে যেতেই আমার ভালো লাগে। সময় পেলেই বাইক নিয়ে ঘুরতে বেরিয়ে পড়ি। দেশের বহু জায়গায় বাইকে ঘুরেছি। শুভঙ্কর বলেন, প্রয়াগরাজ থেকে বারাণসী আসার কথা ছিল। কিন্তু ভিড়ের কারণে ওদিকে যাওয়া হয়নি। লখনউ চলে আসি। ৩ ফেব্রুয়ারি লখনউ পৌঁছই। ওখান থেকে ৪ তারিখ রওনা দিই। ৫ তারিখ জলপাইগুড়িতে পৌঁছে যাই।
শুভঙ্করের বন্ধুদের মধ্যে একজন সৌমিক মুখোপাধ্যায় জলপাইগুড়ি বিডিও অফিসের কর্মী। ইস্ট বেঙ্গল অন্ত প্রাণ সৌমিক লাল-হলুদ পতাকা নিয়েই পৌঁছে যান কুম্ভে। সেখানে প্রিয় ক্লাবের মঙ্গল কামনায় পুজো দেন। বলেন, আগামী দিনে ইস্ট বেঙ্গলের যাতে আরও শ্রীবৃদ্ধি হয়, সেই কামনায় কুম্ভে পুজো দিয়েছি। পূর্ণকুম্ভে ইস্ট বেঙ্গলের পতাকা হাতে শুভঙ্কর।