শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থ লাভের যোগ। ডাক্তার, মেডিকেল রিপ্রেজেন্টেটিভ, হস্তশিল্পী প্রভৃতিদের পক্ষে দিনটি শুভ। ... বিশদ
রামগঞ্জ হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষিকা অপর্ণা শূর বলেন, বৃহস্পতিবার ক্লাস সাসপেন্ড করা হয়েছে। তবে স্কুল খোলা আছে। শিক্ষক, শিক্ষিকারা এসেছেন। অফিসিয়াল কাজকর্ম হয়েছে। স্কুলের বারান্দাজুড়ে দুয়ারে সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের ক্যাম্প বসেছে। এই পরিস্থিতিতে আমরা আর কী করতে পারি। ইসলামপুরের বিডিও দীপান্বিতা বর্মন বলেন, স্কুলের পঠনপাঠন বন্ধ রাখতে হবে, এমন কোনও নির্দেশ নেই। রামগঞ্জ স্কুল সম্পর্কে আমাকে কেউ কিছু জানাননি।
অন্যদিকে, দাসপাড়া হাইস্কুলের টিআইসি জাকির হোসেনের দাবি, পঞ্চায়েত থেকে চিঠি দিয়ে জানায় দুয়ারে সরকারের শিবিরের জন্য স্কুলটি ব্যবহার করবে। ক্লাস বন্ধ থাকলেও অফিস খোলা ছিল।
অভিভাবকেরা বলছেন, রামগঞ্জ ও দাসপাড়ায় শিবির করার মতো অনেক জায়গা আছে। স্কুল বন্ধ রেখে শিবির করা উচিত হচ্ছে না। সরকারি স্কুলগুলিতে পড়াশোনার মান নিয়ে বহু প্রশ্ন ওঠে। শিক্ষকদের একাংশের বিরুদ্ধে অনিয়মিত স্কুলে আসার অভিযোগ ওঠে। সরকার পড়ুয়াদের স্কুলমুখী করতে বিভিন্ন প্রকল্প চালু করছে। এমন সময় শিবিরের জন্য স্কুলের পঠনপাঠন বন্ধ থাকা মেনে নেওয়া যায় না।
চোপড়ার বিডিও সমীর মণ্ডল বলেন, দাসপাড়া স্কুল মাঠে দুয়ারে সরকারের শিবির হয়েছে। স্কুলের পঠনপাঠন বন্ধ থাকার কথা নয়। সেরকম কিছু হয়ে থাকলে খতিয়ে দেখব।