শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থ লাভের যোগ। ডাক্তার, মেডিকেল রিপ্রেজেন্টেটিভ, হস্তশিল্পী প্রভৃতিদের পক্ষে দিনটি শুভ। ... বিশদ
তিনদিন আগে দু’লক্ষ টাকার জাল নোটসহ দুই যুবককে গ্রেপ্তার করে বৈষ্ণবনগর থানার পুলিস। ওই দু’জনের নাম আব্দুল রহিম (১৮) ও রহিম শেখ (১৯)। তারা মূলত বাংলাদেশ সীমান্ত লাগোয়া পারদেওনাপুর শোভাপুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার বাসিন্দা। এছাড়াও গত বছরের আগস্ট মাসেও তিনজনকে শোভাপুর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে বিএসএফের ১১৫ নম্বর ব্যাটালিয়ন। তাদের মধ্যে ছিল দু’জন নাবালক এবং আরেকজন বিশেষভাবে সক্ষম। এছাড়াও মাদক পাচারের অভিযোগে বেশ কয়েকজন অল্পবয়সীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এক পুলিস আধিকারিকের কথায়, উঠতি বয়সীদের মধ্যে অল্প কাজ করে বেশি টাকা পাওয়ার মতো একটা বিষয় কাজ করে। সেই কারণে জালনোটের কারবারি এবং মাদক পাচারকারীদের সফট টার্গেট অল্প বয়সীরা। মূলত টাকাপয়সার সমস্যা রয়েছে এবং দরিদ্র পরিবারের নাবালক, যুবকদের অল্প সময়ে বেশি রোজগারের প্রলোভন দিয়ে ফাঁদে ফেলা হয়। বেশি রোজগারের আশায় অন্ধকার জগতে পা বাড়াচ্ছে তারা। তাছাড়া পুলিস সহজে নাবালকদের সন্দেহ করবে না বুঝতে পেরে তাদের দলে টানতে মরিয়া অসাধু চক্রের লোকজন। এই ধারা বজায় থাকলে এলাকার পরের প্রজন্মের জীবনে অন্ধকার নেমে আসবে বলে মনে করছেন স্থানীয়রা।
নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক এক নাবালকের বাবার কথায়, কিছুদিন আগে আমার ১৫ বছরের ছেলের সঙ্গে দু’জন অপরিচিত লোক কথা বলছিল। তাদের আগে কখনও এলাকায় দেখা যায়নি। মনে হয় পাচারকারীদের সঙ্গে তাদের যোগ রয়েছে। এলাকায় তারা এজেন্ট হিসেবে কাজ করে। পুলিসের উচিত, এই ধরনের লোকজনকে গ্রেপ্তার করা। নাহলে আমাদের ছেলেদের জালে ফাঁসিয়ে জীবন নষ্ট করবে তারা।