কাজকর্মে নতুন সুযোগ আসতে পারে। কর্ম সাফল্যে আনন্দ লাভ। ব্যবসায় উন্নতি। গবেষকদের পক্ষে শুভ। ... বিশদ
মারনাই অঞ্চলের ওই রাস্তা প্রায় ৪০ বছর বেহাল। মূলত ট্রাক্টর চলাচল করার জন্যই এমন অবস্থা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাসিন্দারা। এই রাস্তা দিয়ে কাশিমপুর, শিশোই, মির্জাদিঘি, বশরতপুর, কাতলামারি, কালিগঞ্জ, বগডুমা সহ একাধিক গ্রামের প্রায় কয়েক হাজার মানুষের যাতায়াত। স্থানীয়দের অভিযোগ, বর্ষায় রাস্তাটি চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ে। গত বছর পঞ্চায়েত থেকে কিছুটা ঢালাই করলেও বাকি রয়েছে প্রায় এক কিলোমিটার। এলাকার বাসিন্দা আমজাদ হুসেনের কথায়, স্থানীয় প্রশাসনকে জানিয়েও সমস্যার সমাধান হয়নি। বেহাল রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করতে ভীষণ সমস্যা হয় বগডুমা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পড়ুয়া থেকে শিক্ষকদের।
শিক্ষক ধ্রুবজ্যোতি দাস বলেন, ইটাহার থেকে বাইক নিয়ে স্কুলে আসতে খুব সমস্যা হয়। বর্ষাকালে ৬ কিলোমিটার ঘুরে স্কুলে আসি। রাস্তা খারাপ হওয়ার জন্য ছেলেমেয়েদের অন্য স্কুলে ভর্তি করছেন অভিভাবকরা।
স্কুলে পড়াশোনা ভালো হলেও ধুমসি এলাকার এক অভিভাবক বাবর আলি রাস্তা খারাপের জন্য ছেলের টিসি নিয়েছেন। প্রধান শিক্ষক নিশিকুল আলম বলেন, রাস্তা খারাপের জন্য নতুন শিক্ষাবর্ষে দ্বিতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির দুই পড়ুয়ার অভিভাবক টিসি নিয়েছেন। স্থানীয় পঞ্চায়েতকে দ্রুত রাস্তা সংস্কার করার নির্দেশ দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন বিডিও দিব্যেন্দু সরকার। - নিজস্ব চিত্র