কাজকর্মে নতুন সুযোগ আসতে পারে। কর্ম সাফল্যে আনন্দ লাভ। ব্যবসায় উন্নতি। গবেষকদের পক্ষে শুভ। ... বিশদ
বিশুয়া বলেন, জানালা, দরজাহীন জরাজীর্ণ ঘরে বাস করছিলাম। বাঁশের খুঁটি দিয়ে কোনওরকমে বাড়িটি দাঁড় করিয়ে রেখেছিলাম। আতঙ্ক নিয়ে রাতে ঘুমাতাম। বাংলার বাড়ির প্রথম কিস্তির ৬০ হাজার টাকা পেয়ে ইট ও নির্মাণ সামগ্রী কিনেছি। এবার মাথার উপরে একটা ছাদ হবে।
স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য মামণি দাস বলেন, ‘পরিবারটি অত্যন্ত দরিদ্র। তবে বিশুয়ার ভাতার ব্যবস্থা ও প্রতিবন্ধী সার্টিফিকেট হয়নি।’ বিডিও সৌমেন মণ্ডল ভাতা চালু করিয়ে দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। নিজস্ব চিত্র