কাজকর্মে নতুন সুযোগ আসতে পারে। কর্ম সাফল্যে আনন্দ লাভ। ব্যবসায় উন্নতি। গবেষকদের পক্ষে শুভ। ... বিশদ
এদিকে এদিনও বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে আন্দোলনে অনড় থাকলেন শিক্ষাবন্ধু সমিতির আন্দোলনকারীরা। সংগঠনটির রায়গঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ সম্পাদক সুবীর চক্রবর্তী বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের অশিক্ষক কর্মী তপন নাগের সাসপেনশন প্রত্যাহারের জন্য একটি তদন্ত কমিটি তৈরি হয়েছিল। কিন্তু মাসের পর মাস কেটে গেলেও এখনও সেই কমিটির কোনও ভূমিকা দেখা যাচ্ছে না। কারণ, উপাচার্যের সঙ্গে মিলিত হয়ে একাংশ সাসপেনশন প্রত্যাহার প্রক্রিয়া বিলম্বিত করতে চাইছে। একই কারণে আচমকা আধিকারিকদের কয়েকজন অবস্থানে বসেন। যদিও বিষয়টিতে ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে মনে করছে বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন। অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক দিব্যেন্দু ভট্টাচার্য বলেন, আন্দোলনরত অশিক্ষক কর্মীদের সঙ্গে এদিন ইতিবাচক আলোচনা হয়েছে। তাঁরা একটু সময় চেয়েছেন। কথা দিয়েছেন অচলাবস্থা কাটিয়ে উঠতে তাঁরাও উদ্যোগী হবেন। আমরা বলেছি আন্দোলন চললেও জরুরি পরিষেবা, বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজে যেন বিঘ্ন না ঘটে। আমরা অশিক্ষক কর্মীদের তরফেও ইতিবাচক পদক্ষেপের অপেক্ষায় আছি।
এদিনও বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বিরুদ্ধে বক্তব্য রাখেন অশিক্ষক কর্মী সংগঠনটির সদস্যরা। সংগঠনটির রায়গঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ সম্পাদক বলেন, উপাচার্য অনেকদিন ধরে বিশ্ববিদ্যালয়ে আসছেন না। বাড়িতে বসে সবকিছু পরিচালনা করছেন। এ ব্যাপারে উপাচার্য দীপককুমার রায় এদিন বলেন, উপাচার্য বিশ্ববিদ্যালয় আসছেন কি না তা নিয়ে কথা বলার এক্তিয়ার অশিক্ষক কর্মীদের নেই। আমি না গেলেও বিশ্ববিদ্যালয়ে যাবতীয় কাজ চালিয়ে যাচ্ছি।- নিজস্ব চিত্র