গৃহে শুভ অনুষ্ঠান উপলক্ষে কর্মব্যস্ততা। অর্থকরী আয়ের ক্ষেত্রটি অনুকূল। ব্যয়ের চাপ কিছুটা বাড়তে পারে। বিদ্যায় ... বিশদ
এদিকে শীত যত বাড়ছে, হাতির সংখ্যাও বাড়ছে। দিনকয়েক আগেই বেশ কয়েকজন প্রাণ হারিয়েছেন হাতির হানায়। জথম হয়েছেন অনেকেই। এতেই চিন্তার ভাঁজ বনকর্মী খেকে স্থানীয়দের মনে। এই ঘটনার বিষয়ে বাগডোগরা বন বিভাগের রেঞ্জার সোনম ভুটিয়া বলেন, একটি দলছুট মাকনা হাতি রাতভর বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বাগডোগরার সিআইএসএফ ক্যাম্পে ঢুকে পড়ে। ওই ক্যাম্পের যেখানে যেখানে ভেঙেছে সমস্ত জায়গাতেই বর্জ্য ফেলা হয়েছে। ওই বর্জ্যের কারণেই হাতি সেখানে ঢুকে পড়ছে। সিআইএসএফকে বলা হয়েছে, যাতে বর্জ্য না ফেলা হয়। পাশাপাশি সাধারণ মানুষকেও সচেতন করা হচ্ছে যত্রতত্র বর্জ্য না ফেলার জন্য। কারণ এই আবর্জনায় খাবারের সন্ধানে হাতি চলে আসে। পাশেই একটি বেসরকারি হাসপাতাল রয়েছে। সেখানে দিনরাত রোগী ও পরিজনরা যাতায়াত করেন। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে বলা হয়েছে, যাতে রাতে ও ভোরের দিকে ওই এলাকায় কেউ ঘোরাফেরা না করেন। এশিয়ান হাইওয়ে-২ এর প্রজেক্ট ডাইরেক্টকেও চিঠি করা হয়েছে রাস্তা পরিষ্কার ও আগাছা সাফ করে দেওয়ার জন্য।