গৃহে শুভ অনুষ্ঠান উপলক্ষে কর্মব্যস্ততা। অর্থকরী আয়ের ক্ষেত্রটি অনুকূল। ব্যয়ের চাপ কিছুটা বাড়তে পারে। বিদ্যায় ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ধৃত যুবক গোয়ালপোখরের লাড়ুখোয়া এলাকায় একটি সিএসপি চালাতেন। ট্যাব কাণ্ডে ইসলামপুর ও চোপড়া থেকে একের পর এক গ্রেপ্তার হওয়ার কিছুদিন থেকে সিএসপি বন্ধ করে বাড়িতেই বসেছিলেন ওই যুবক। ইসলামপুর মহকুমা আদালতের সরকারি আইনজীবী সঞ্জয় ভাওয়াল বলেন, কিচকটোলা হাইস্কুলের ১৭৯ জন পড়ুয়ার মধ্যে ১৩ জন ট্যাবের টাকা পায়নি। স্কুলের প্রধান শিক্ষক সুভাষ চন্দ্র বিশ্বাসের অভিযোগের ভিত্তিতে ইসলামপুর সাইবার ক্রাইম থানা একটি কেস চালু করে। এই কেসে পুলিস সাজাউল আক্তারকে এদিন কোর্টে তুলেছিল। পুলিসের পক্ষ থেকে ১৪ দিনের হেফাজত চাওয়া হয়েছিল। বিচারক ১০ দিনের পুলিস হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন। ধৃত একটি সিএসপি চালান। এই কেসের তদন্তে নেমে পুলিস কিছু সন্দেহজনক ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের কেওয়াইসি সংগ্রহ করে। তাতে এক অপ্রাপ্ত বয়স্ক মেয়ের অ্যাকাউন্ট সংগ্রহ করে। ওই অ্যাকাউন্টে কিছু সন্দেহজনক লেনদেন হয়েছিল। ওই অ্যাকাউন্টের নথিপত্র যাচাই করেছিল ধৃত সিএসপি মালিক সাজাউল। গোটা বিষয়টির তদন্ত চলছে।
ট্যাব কাণ্ডে ইসলামপুর ও চোপড়া থেকে বিভিন্ন জেলার পুলিস অভিযান চালিয়ে এপর্যন্ত ২১ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। এবার ইসলামপুর সাইবার থানা একজনকে গ্রেপ্তার করল। সব মিলিয়ে উত্তর দিনাজপুর জেলায় ধৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ২২।