চাকরিজীবীদের কর্মোন্নতি ও পদোন্নতির সঙ্গে বেতন বৃদ্ধির যোগ। যানবাহন চালনায় সতর্ক হন। ... বিশদ
গ্রাম পঞ্চায়েতের উদ্যোগে পার্কটির সৌন্দর্যায়নের জন্য প্রায় ৫লক্ষ ৩৫হাজার টাকা বরাদ্দ করা হয়। গত ফেব্রুয়ারি মাসে কাজ শুরু হয়। যা মাস কয়েক আগে শেষ হয়েছে। তবে বাসিন্দাদের অভিযোগ, চার মাস যেতে না যেতে পার্কটি বেহাল হয়ে পড়েছে। ২৪জুলাই পার্কটির নিম্নমানের কাজের অভিযোগ নিয়ে গ্রাম পঞ্চায়েতে সরব হয়েছিলেন স্থানীয়রা। সৌমিত্র দেববর্মন নামে এক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, মাস কয়েক আগে পার্কটি নতুনভাবে সাজানো হয়েছিল। তবে রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে আগাছায় ভরেছে পার্কটি। মেরামতের এক মাসের মধ্যেই পার্কের মূল গেটটি ভেঙেছে। অপরএক স্থানীয় বাসিন্দা মনোজ সিংহ বলেন, পুজো মণ্ডপের কাঠামো পড়ে থাকায় পার্কের গেটটি সারাক্ষণ খোলা থাকছে। এতে গোরু, ছাগল ঢুকে পড়ছে। আবর্জনা জমছে।
একবিঘা এলাকাজুড়ে খেমচি নদীর পাশে রয়েছে পার্কটি। তাতে শিশুদের জন্য বিভিন্ন খেলার ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়া দোলনা, ফোয়ারা, বসার ছাউনি ইত্যাদি রয়েছে। তবে রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে তা বেহাল। নকশালবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান বিশ্বজিত্ ঘোষ বলেন, পার্কটির মূল গেট ভেঙেছে, তা আমাদের জানা নেই। তবে আমরা পার্কটি পরিদর্শন করে মেরামতের ব্যবস্থা করব। পার্কের আগাছা পরিস্কার জন্য বৃহস্পতিবার থেকে শ্রমিক লাগিয়ে দেব। তবে পার্কে কালীপুজোর অনুমতি আমরা দেইনি বলে সাফ জানান তিনি। তাঁর সংযোজন, কারা পুজো করেছে। তা আমরা জানি না। বিষয়টি খতিয়ে মণ্ডপের কাঠামো সরিয়ে দিতে বলব।
( নকশালবাড়ির রায়পাড়ার শিশুউদ্যান আগাছায় ভরে গিয়েছে। পড়ে রয়েছে মণ্ডপের কাঠামো।-নিজস্ব চিত্র)