ধর্মকর্মে সঞ্চীয় অংশগ্রহণে মানসিক তৃপ্তি ও সামাজিক সুনাম। পেশাদার শিল্পীদের শুভ সময়। ... বিশদ
লাটাগুড়ি হোটেল অ্যান্ড রিসর্ট ওনার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক দিব্যেন্দু দেব বলেন, পুজোয় ডুয়ার্সে যাঁদের বুকিং ছিল, তাঁরা আসতে শুরু করেছেন। কলকাতার পর্যটকদের বেশিরভাগেরই পছন্দ বোরোলি। ফলে আমরা তিস্তার টাটকা বোরোলির নানা পদ রাখছি। সঙ্গে পাহাড়ি নদীর খোকসা কিংবা দাড়াঙ্গি মাছের জিভে জল আনা নানা আইটেমও চেখে দেখতে দেওয়া হচ্ছে। সঙ্গে থাকছে শালপাতায় মোড়া চিকেন তন্দুরি। শেষ পাতে রাখছি লাটাগুড়ির স্পেশাল পেল্লাই (ফ্যামিলি প্যাক) চমচম। এতে দারুণ খুশি হচ্ছেন পর্যটকরা।
বোরোলি প্রেমের জেরে গজলডোবায় আস্ত একটা রেস্তরাঁ তৈরি হয়েছে। সেখানে মিলছে ভাজা, চচ্চরি, ঝাল, কালো জিরে ফোঁড়ন দেওয়া পাতলা ঝোলে বোরোলির নানা আইটেম। মিলছে বোরোলি সর্ষেও। সকাল থেকে রাত, বোরোলির টানে উপচে পড়ছে ভিড়। লাটাগুড়িতে বোরোলির জন্য বিখ্যাত রেস্তরাঁয় তিল ধারণের জায়গা নেই। লম্বা করে কাটা বেগুন আর কালো জিরে ফোঁড়ন দিয়ে বোরোলির সঙ্গে কালোনুনিয়া চালের গরম গরম ভাত যেন অমৃত, বলছিলেন উত্তর ২৪ পরগনার বারাসতের নবপল্লির বাসিন্দা কৃষ্ণা ভট্টাচার্য। সপরিবার গোরুমারায় বেড়াতে এসেছেন।