ধর্মকর্মে সঞ্চীয় অংশগ্রহণে মানসিক তৃপ্তি ও সামাজিক সুনাম। পেশাদার শিল্পীদের শুভ সময়। ... বিশদ
স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে খবর, মামাতো ভাইয়ের ছেলের সঙ্গে কিশোরীর ঘনিষ্ঠতা ছিল। রবিবার সন্ধ্যায় ফোনে কথা বলছিল সে। তা দেখে ফেললে কিশোরীকে শাসন করেন দিদি। বাবাও বকাঝকা করেন মেয়েকে। পাল্টা দিদির সঙ্গে তুমুল ঝগড়া করে ছাত্রী। এরপর অভিমানে বাড়িতে রাখা ইঁদুর মারার বিষ খেয়ে নেয় সে। খবর পেয়ে ছত্রক গ্রাম থেকে কিশোরীর মেজো দিদির শ্বশুর ও ভবানীপুর গ্রাম থেকে মামারা ঘটনাস্থলে যান। তাঁরা প্রথমে হরিশ্চন্দ্রপুর বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যান কিশোরীকে। সেখান থেকে হরিশ্চন্দ্রপুর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে গেলে আশঙ্কাজনক অবস্থা দেখে চিকিৎসকরা চাঁচল সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে স্থানান্তর করেন। চিকিৎসা চলাকালীন মঙ্গলবার ভোরে মৃত্যু হয় কিশোরীর।
বাবা এবিষয়ে কিছু বলতে না চাইলেও কিশোরীর বড় মামা বলেন, খবর পেয়ে সেখানে গিয়ে ভাগ্নিকে হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিলাম। কেন সে বিষ খেয়েছে বলতে পারব না।