সামাজিক কল্যাণ কর্মে সাফল্য ও জনখ্যাতি। বাতজ সমস্যায় বিব্রত হতে পারেন। কাজ কারবারে শুভ। ... বিশদ
সিবিআই সূত্রে খবর, ঘটনার দিন ভোরে সন্দীপের সঙ্গে একাধিকবার ফোনে কথা হয় সুশান্তর। এছাড়া ওই দিন তিনি আর জি করেও উপস্থিত ছিলেন। যা নিয়ে উঠছে একাধিক প্রশ্ন। তবে সুশান্তর দাবি, ঘটনার দিন সকালে তিনি কামারহাটিতে সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে বৈঠক করতে তিনি রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিলের অফিসে উপস্থিত হন। তখনই তিনি আর জি করের ঘটনাটি জানতে পারেন। তাঁর আরও দাবি, মৃত ওই তরুণী চিকিৎসক যেহেতু মেডিক্যাল কাউন্সিলের সদস্য ছিলেন, সেই কারণেই তিনি চারজন প্রতিনিধিকে সঙ্গে নিয়ে ওইদিন বিকেল চারটে নাগাদ আর জি করে পৌঁছন। সুশান্তর এই দাবি কতটা সত্যি, তা খতিয়ে দেখতেই তাঁকে তলব তলব করা হয়েছে বলে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাটি সূত্রে খবর। এমনকী আর জি কর কাণ্ডের পর থ্রেট কালচারে অভিযুক্ত অভীক দে-র সঙ্গে তাঁর নিয়মিত যোগাযোগ ছিল বলে অভিযোগ উঠেছে।
উল্লেখ্য, সুশান্তর বিরুদ্ধে আগেই পদক্ষেপ নিয়েছে আইএমএ। আইএমএর বঙ্গীয় শাখা থেকে তাঁকে সাসপেন্ড করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পাশাপাশি, আইএমএর জলপাইগুড়ি শাখার সম্পাদক পদ থেকেও তাঁকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। বর্তমানে তিনি রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিলের সহ-সভাপতি পদে রয়েছেন। গত বছর জলপাইগুড়িতে তাঁর বিরুদ্ধে ইডির কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়। পাশাপাশি গত সপ্তাহে শিলিগুড়িতেও সিবিআই দপ্তরে সুশান্তর বিরুদ্ধে অভিযোগ জমা পড়েছে। এই আবহে আজ তাঁকে তলব করেছে সিবিআই।