ধর্মকর্মে সঞ্চীয় অংশগ্রহণে মানসিক তৃপ্তি ও সামাজিক সুনাম। পেশাদার শিল্পীদের শুভ সময়। ... বিশদ
কৃষ্ণ বলেন, আমি অফিসেই কন্ট্রোল রুম চালু করেছিলাম। দলের জেলা সভাপতি আমার সঙ্গে সেখানে ছিলেন।
দুপুরে নিজের অফিসে নামমাত্র মধ্যাহ্নভোজ সেরে আবার বেরিয়ে পড়েন কৃষ্ণ। প্রথমেই যান মাড়াইকুড়া গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়। ওই অঞ্চলের প্রায় সবক’টি বুথ ঘুরে দেখেন। মাড়াইকুড়া থেকে তিনি চলে আসেন রায়গঞ্জ শহর লাগোয়া কমলাবাড়ি ১ এবং ২ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়। সেখানে তিনি বেশকিছু বুথ ঘুরে চলে যান রায়গঞ্জ শহরে।
কৃষ্ণ আরও বলেন, শান্তিপূর্ণ ভোট হওয়ার জন্য রায়গঞ্জবাসীকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। পাশাপাশি, এদিন শহরে দিনভর মাটি কামড়ে পড়েছিলেন পুর প্রশাসক সন্দীপ বিশ্বাস। তাঁর নিজের ওয়ার্ডের চারটি বুথের পাশাপাশি শহরের অন্যান্য অংশের ভোট পরিচালনা করেন। কখনও মোবাইল ফোনে, আবার দলীয় কর্মীদের মারফত লাগাতার তিনি নজর রাখেন রায়গঞ্জ শহরের বিভিন্ন ওয়ার্ডের ভোট পরিচালনার কাজ। ওয়ার্ডের প্রত্যেক প্রবীণ নাগরিককে বাড়ি থেকে বুথ এবং ভোটদানের পর বাড়ি পৌঁছে দেওয়ার জন্য ই-রিক্সার বন্দোবস্ত করেছিলেন সন্দীপ। অসুস্থ নাগরিকদের জন্য ছিল অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থাও। কেউ ছোট সন্তানকে নিয়ে বুথে এলে তাঁদের বসার ব্যবস্থাও করেন পুর প্রশাসক।
এদিন তিনি বলেন, রায়গঞ্জের মানুষের স্বার্থে সবসময় এভাবে কাজ করে যেতে চাই। নিজস্ব চিত্র