পেশাদারি উচ্চশিক্ষায় দ্রুত অগ্রগতি ও সেই সূত্রে কর্মপ্রাপ্তির সুবর্ণ সুযোগ আসতে পারে। মিত্রবেশী শত্রু দ্বারা ... বিশদ
গোটা বাংলাদেশজুড়ে আওয়ামি লিগের একাধিক কার্যালয় পুড়িয়ে এবং গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ঢাকা, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, বরিশাল, পাবনা, যশোর, ময়মনসিংহ, রাজশাহী, রংপুর, সিলেট, নারায়ণগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ সর্বত্র কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল। আওয়ামি লিগের নেতা-প্রাক্তন মন্ত্রী, সাংসদদের বাড়িতে ভাঙচুর ও আগুন লাগানো হচ্ছে। নতুন করে বাংলাদেশ অশান্ত হওয়ার জন্য শেখ হাসিনাকেই দায়ী করেছে তত্ত্বাবধায়ক সরকার। যদিও বাংলাদেশের পরিস্থিতি এখনও পর্যন্ত নিয়ন্ত্রণে আনতেই পারেনি তত্ত্বাবধায়ক সরকার। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের ৩০০টির বেশি স্থানে হামলার ঘটনা সামনে এসেছে।
এই পরিস্থিতিতে একটি বিবৃতি জারি করেছেন বাংলাদেশের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মহম্মদ ইউনুস। গতকাল, বৃহস্পতিবার গভীর রাতে তাঁর সোশ্যাল মিডিয়ার পেজ থেকে বিবৃতি জারি করে বলা হয়, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করছে, কতিপয় ব্যক্তি এবং গোষ্ঠী দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর চালানো এবং অগ্নিসংযোগের চেষ্টা করছে। এই ধরনের কর্মকাণ্ড সরকার শক্ত হাতে প্রতিহত করবে। বাংলাদেশের নাগরিকদের প্রাণ এবং সম্পত্তি রক্ষায় প্রস্তুত তত্ত্বাবধায়ক সরকার। উস্কানিমূলক বক্তব্যের মাধ্যমে দেশকে অস্থির করে তোলার চেষ্টা হলে তার জন্য দায়ী ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করবে আইনশৃঙ্খলারক্ষী বাহিনী। এমনকী দোষীদের বিচারপ্রক্রিয়ার মুখোমুখিও দাঁড় করানো হবে।’ তবে এই বিবৃতি জারি করেই ক্ষান্ত ইউনুস। বাস্তবে বাংলাদেশে তাণ্ডব চলছেই। সেই ছবি-ভিডিও ঘুরছে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে সংবাদমাধ্যমে।