পেশাদারি উচ্চশিক্ষায় দ্রুত অগ্রগতি ও সেই সূত্রে কর্মপ্রাপ্তির সুবর্ণ সুযোগ আসতে পারে। মিত্রবেশী শত্রু দ্বারা ... বিশদ
অন্যদিকে, তৃণমূলের পক্ষ থেকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় তৈরি হচ্ছেন মোদি সরকারকে কোণঠাসা করতে। তাঁর বক্তব্যে অবশ্যই বাংলার বকেয়ার ইস্যু থাকবে। একইভাবে কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় এবং শতাব্দী রায় তৃণমূলের বক্তা হিসেবে থাকছেন। আজ এবং সোমবার বাজেট বিতর্ক চলবে। অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন জবাব দেবেন ১১ ফেব্রুয়ারি। এদিকে, পশ্চিমবঙ্গে জাতীয় সড়কের কাজে অগ্রগতির ইস্যুতে বৃহস্পতিবার তৃণমূল সাংসদ মালা রায়ের তোলা এক প্রশ্নের জবাবে সড়ক পরিবহণমন্ত্রী নীতিন গাদকারি জানিয়েছেন, বাংলায় ১০টি প্রকল্প চলছে। তার মধ্যে ফালাকাটা-সালসালাবাড়ি (জাতীয় সড়ক ২৭) ৪১ কিলোমিটার রাস্তার কাজ শুরুই হয়নি। ৮০৭ কোটি টাকার এই রাস্তার কাজ শুরু হওয়ার কথা ছিল গত ২ ডিসেম্বর। জানা গিয়েছে, বারাসত-বড়জাগুলির কাজ এগিয়েছে মাত্র ০.০১৩ শতাংশ। নদীয়া, মুর্শিদাবাদে জাতীয় সড়কের ফোর লেনের কাজ মাত্র ৩ শতাংশ হয়েছে। ৭২০ কোটি টাকায় ছয় লেনের কোণা এক্সপ্রেসওয়ের কাজ এগিয়েছে স্রেফ ৩.৭০ শতাংশ। অন্যদিকে, বাংলায় গঙ্গার পাড় ভাঙন রোধে কেন্দ্রীয় সহায়তা নিয়ে জানতে চেয়েছিলেন ঘাটালের সাংসদ দীপক অধিকারী (দেব)। সরকার লিখিত জবাবে জানিয়েছে, এখনও পর্যন্ত রাজ্যকে ১ হাজার ২৮৯ কোটি দিয়েছে কেন্দ্র। তার মধ্যে থেকে পশ্চিমবঙ্গ সরকার ১ হাজার ২৭৭ কোটি টাকা খরচ করেছে। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় জানতে চেয়েছিলেন, ক্ষুদ্র-মাঝারি শিল্পে সরকার কত টাকা ধার দিয়েছে। জবাবে সরকার জানিয়ে ১১৯ লক্ষ কোটি টাকা ধার দেওয়া হয়েছে।