পেশাদারি উচ্চশিক্ষায় দ্রুত অগ্রগতি ও সেই সূত্রে কর্মপ্রাপ্তির সুবর্ণ সুযোগ আসতে পারে। মিত্রবেশী শত্রু দ্বারা ... বিশদ
মন্ত্রী জানিয়েছেন, এই অভিযানে কমপক্ষে দু’বার রকেট উৎক্ষেপণ করা হবে। অভিযানের পাঁচটি পৃথক উপাদান নিয়ে মহাকাশে যাত্রা করবে এলভিএম-৩। সেগুলিকে নির্ধারিত কক্ষপথে একত্রিত করে স্থাপন করা হবে। মন্ত্রীর কথায়, ‘চন্দ্রপৃষ্ঠ থেকে পাথরের নমুনা সংগ্রহ করে তা পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনবে চন্দ্রযান-৪। এটাই অভিযানের প্রধান লক্ষ্য।’
চতুর্থ চন্দ্রাভিযানের এখনও দু’বছর দেরি। তবে তার আগে আরও দু’টি গুরুত্বপূর্ণ অভিযান রয়েছে। আগামী বছর ভারতীয় নভশ্চরদের নিয়ে মহাকাশে পাড়ি দেবে ‘গগনযান’। তারপর ফের তাঁদের নিয়ে নিরাপদে পৃথিবীতে ফিরিয়ে নিয়ে আসবে। ইতিমধ্যে অভিযান সংক্রান্ত একাধিক পরীক্ষা সফল হয়েছে। চলতি বছর রোবট ব্যোমমিত্রকে নিয়ে পরীক্ষামূলক অভিযান করবে ইসরোর মহাকাশযান। গগনাযানের সঙ্গেই রয়েছে সমুদ্রযান। এই অভিযানে তিন বিজ্ঞানীকে সমুদ্রের ৬ হাজার মিটার গভীরে নিয়ে যাওয়া হবে। সেখানে চলবে বিস্তর গবেষণা।
বিশেষজ্ঞ মহলের আশা, এর মাধ্যমে সেখানে সমুদ্র গর্ভের একাধিক খনিজের সন্ধান মিলবে।