পেশাদারি উচ্চশিক্ষায় দ্রুত অগ্রগতি ও সেই সূত্রে কর্মপ্রাপ্তির সুবর্ণ সুযোগ আসতে পারে। মিত্রবেশী শত্রু দ্বারা ... বিশদ
সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হন ওই মহিলা। এদিন বিচারপতি বি ভি নাগারত্নে ও বিচারপতি সতীশচন্দ্র শর্মার বেঞ্চে এই মামলার শুনানি ছিল। সেখানে তেলেঙ্গানা হাইকোর্টের রায়কে খারিজ করে দেয় সুপ্রিম কোর্ট। সর্বোচ্চ আদালত জানিয়েছে, ভারতীয় দণ্ডবিধির ১২৫ ধারায় খোরপোশের অধিকারের কথা বলা আছে। সুপ্রিম কোর্ট মনে করিয়ে দিয়েছে, খোরপোশের অর্থ স্ত্রীকে কোনও সুবিধা প্রদান নয়, এটা দেওয়া স্বামীর আইনত ও নৈতিক দায়িত্ব। এই নির্দেশের নেপথ্যে দু’টি কারণও উল্লেখ করেছে দুই বিচারপতির বেঞ্চ। তারা জানিয়েছে, ওই মহিলা দ্বিতীয় স্বামীর থেকে কোনও কিছু আড়াল করেননি। প্রথম বিবাহের ব্যাপারে সবটাই জানিয়েছিলেন। সব জেনেশুনেই বিয়ের জন্য রাজি হয়েছিলেন ওই ব্যক্তি। পাশাপাশি, চুক্তির মাধ্যমে প্রথম স্বামীর সঙ্গে সম্পর্কে ইতি টেনেছিলেন ওই মহিলা। তারপর থেকে তাঁদের মধ্যে কোনও যোগাযোগও ছিল না। তাই আইনি বিচ্ছেদ না হলেও প্রথম স্বামীর সঙ্গে ওই মহিলার কোনও বৈবাহিক সম্পর্ক ছিল না। তাই প্রথম বিবাহের কারণে তাঁকে কোনও অধিকার বা প্রাপ্য থেকে বঞ্চিত করা যায় না।