পেশাদারি উচ্চশিক্ষায় দ্রুত অগ্রগতি ও সেই সূত্রে কর্মপ্রাপ্তির সুবর্ণ সুযোগ আসতে পারে। মিত্রবেশী শত্রু দ্বারা ... বিশদ
নির্যাতিতা কিশোরী দীর্ঘদিন অনুপস্থিত থাকায় গত সোমবার খোঁজখবর নিতে তার বাড়িতে যান স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা। তখনই ওই কিশোরীর মা-বাবা জানান, স্কুলের মধ্যেই তিন শিক্ষক তাঁদের মেয়েকে ধর্ষণ করেছেন। সেকথা শুনে মেয়েটির মা-বাবাকে পুলিসে অভিযোগ দায়েরের পরামর্শ দেন প্রধান শিক্ষিকা। বিষয়টি জানানো হয় জেলা শিশু সুরক্ষা ইউনিটকেও। তড়িঘড়ি পদক্ষেপ করে পুলিস-প্রশাসন। মুখ্য শিক্ষা আধিকারিক অভিযুক্ত তিন শিক্ষককে সাসপেন্ড করার নির্দেশ দেন। এরপর লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে বুধবার তিন শিক্ষককে গ্রেপ্তার করে পুলিস। অভিযোগ, স্কুলেই ওই ছাত্রীকে প্রথমে এক শিক্ষক ধর্ষণ করেন। বিষয়টি জানতে পারেন আরও দুই শিক্ষক। এরপর তাঁরা তিনজন মেয়েটিকে ধর্ষণ করেন।
ঘটনার প্রতিবাদে এআইএডিএমকে সাধারণ সম্পাদক ই কে পালানিস্বামী আগামী শনিবার কৃষ্ণগিরি বাস স্ট্যান্ডে বিক্ষোভ কর্মসূচির ডাক দিয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রী এম কে স্ট্যালিনকে একহাত নিয়ে তিনি বলেছেন, ডিএমকে সরকারের আমলে রাজ্যে ছাত্রীদের নিরাপত্তা বলে আর কিছু নেই। স্কুলের মধ্যেই গণধর্ষণের ঘটনা ঘটছে। এর দায় মুখ্যমন্ত্রীর উপরই বর্তায়।
সরকারি সূত্রে খবর, নির্যাতিতা ছাত্রীর মেডিক্যাল টেস্ট হয়েছে। জেলাশাসক সি দীনেশ কুমার বলেন, ঘটনার জেরে মেয়েটি আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে। মানসিক স্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখে তার কাউন্সেলিং করা হয়েছে।