শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থ লাভের যোগ। ডাক্তার, মেডিকেল রিপ্রেজেন্টেটিভ, হস্তশিল্পী প্রভৃতিদের পক্ষে দিনটি শুভ। ... বিশদ
তিনি বলেন, মোদি জমানায় ৪৫.৪ শতাংশ বেকার। স্নাতকদের ২৯.১ শতাংশের কর্মসংস্থান নেই। প্রধানমন্ত্রী যে মাঝেমধ্যেই ঘটা করে রোজগার মেলার নামে নিয়োগপত্র বিলি করছেন, তা আসলে শূন্যপদ পূরণ। নতুন চাকরি কই? প্রশ্ন তোলেন পি চিদম্বরম। বলেন, আমাদের ইউপিএ জমানায় আর্থিক বৃদ্ধির হার ৭.৬ শতাংশ হয়েছিল। আর মোদি জমানায়? টেনেটুনে ৬ শতাংশ। যদিও সরকার তা মানতে চায় না। দেশের প্রায় ৩৪ শতাংশ নাগরিকের দৈনিক উপার্জন ১০০ থেকে ১৫০ টাকা। মানুষের সঞ্চয় কমছে। ফলে অর্থনীতির অবস্থা মোটেই ভালো নয় বলেই দাবি করেন তিনি।
অর্থমন্ত্রক, ইকোনমিক সার্ভে, পরিসংখ্যান মন্ত্রক, বিশ্বব্যাঙ্ক, সরকারি বিবৃতির মতো বিভিন্ন সূত্রে পাওয়া তথ্য সম্মিলিত ‘রিয়েল স্টেট অব ইকোনমি ২০২৫’ শীর্ষক এআইসিসির রিসার্চ ডিপার্টমেন্টের রিপোর্ট সামনে রেখে চিদম্বরম আরও বলেন, নারেগায় বরাদ্দ কমিয়ে দেওয়া, গত পাঁচ বছরে চার কোটি জবকার্ড বাতিল, আধার লিঙ্ক না থাকায় প্রায় ৫০ লক্ষ নারেগা শ্রমিকের পারিশ্রমিক আটকে যাওয়া, কৃষকের গড় ঋণ ৯১ হাজার ২৩১ টাকা, টাকার মূল্য পতনের মতো ঘটনায় প্রমাণ যে মোদি জমানায় অর্থনীতির হাল বেহাল। তাই আসন্ন বাজেটের আগে সরকারকে সতর্ক করে বলছি, ইতিবাচক পদক্ষেপ নিন। নাহলে সামনে সমুহ বিপদ।