শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থ লাভের যোগ। ডাক্তার, মেডিকেল রিপ্রেজেন্টেটিভ, হস্তশিল্পী প্রভৃতিদের পক্ষে দিনটি শুভ। ... বিশদ
২০১৩ সালের পরে এমন তীব্র হতাশা কখনও দেখা যায়নি সাধারণ মানুষের মধ্যে। অর্থাৎ দ্বিতীয় ইউপিএ জমানার একেবারে শেষ লগ্নে একের পর এক দুর্নীতির অভিযোগ ও জোট সরকারের দুর্বলতা হতাশ করেছিল সাধারণ মানুষকে। ‘আচ্ছে দিনে’র ধুয়ো তুলে ২০১৪ সাল থেকে মোদির নেতৃত্বে কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসে বিজেপি। কিন্তু ২০২৫ সালে এসে মানুষের স্বপ্নভঙ্গ আরও প্রকট হয়ে উঠল।
সম্প্রতি দেশজুড়ে পাঁচ হাজারের বেশি মানুষের উপর একটি সমীক্ষা চালিয়েছিল সি-ভোটার। সেখানেই সামনে এসেছে মোদি সরকারের প্রতি সাধারণ মানুষের হতাশার ছবিটি। দিনকে দিন রকেট গতিতে বাড়ছে জিনিসপত্রের দাম। অথচ মানুষের আয় বাড়ছে না। এই পরিস্থিতিতে সমীক্ষায় অংশগ্রহণকারী ৩৭ শতাংশের আশঙ্কা, আগামী দিনে আরও খারাপ হবে আম আদমির জীবনযাত্রার মান। এছাড়া প্রায় দুই-তৃতীয়াংশের মতে, মূল্যবৃদ্ধি এখনও নিয়ন্ত্রণে আনা যায়নি এবং মোদী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর থেকে দাম বেড়েছে। অন্যদিকে, মূল্যবৃদ্ধির থাবা তাঁদের জীবনযাত্রায় বিরূপ প্রভাব ফেলেছে বলে মনে করছেন অর্ধেকেরও বেশি উত্তরদাতা।