শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থ লাভের যোগ। ডাক্তার, মেডিকেল রিপ্রেজেন্টেটিভ, হস্তশিল্পী প্রভৃতিদের পক্ষে দিনটি শুভ। ... বিশদ
ছত্তিশগড়ের কোরবা। ২০২১ সালের ২১ এপ্রিল। উরগা থানা এলাকার ভৈষ্ম গ্রামে হরিশ কানওয়ার (৪০), তাঁর স্ত্রী সুমিত্রা (৩৫) এবং মাত্র চার বছরের মেয়ে যশিকাকে বাড়ির ভিতরেই নৃশংসভাবে খুন করা হয়। ময়নাতদন্তে জানা যায়, তাঁদের মাথা ও শরীরের নানা অংশে ধারলো অস্ত্র দিয়ে বার বার কোপানো হয়েছে। হরিশের গলা কাটার পর তাঁর দেহ টুকরো টুকরোও করা হয়েছিল। হরিশের আইনজীবী কৃষ্ণকুমার দ্বিবেদী জানিয়েছেন, গোটা ঘটনার মূল ষড়যন্ত্রী ছিলেন হরভজন। স্ত্রী, শ্যালক পরমেশ্বর কানওয়ার ও দুই সহযোগী রামপ্রসাদ মান্নেওয়ার ও সুরেন্দ্র সিং কানওয়ারকে সঙ্গে নিয়ে ভাইয়ের পরিবারের উপর হামলা চালায় সে। সেদিন রাতে বাড়ির দরজা খুলে দিয়েছিলেন হরভজন নিজে। হরভজন এবং পরমেশ্বরের মধ্যে মোবাইল ফোনে যে কথা হয়েছিল, সেই সূত্র ধরেই তদন্তে লিড পায় পুলিস। জানা যায়, ঘটনার দিন ভোরে বাড়ির দরজা খোলা রেখেই স্ত্রী ও দুই কন্যাকে নিয়ে প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে যান হরভজন। তখনই তিনি দুষ্কৃতীদের জানিয়ে দেন, দরজা খোলা আছে। তারা যেন এখনই বাড়িতে ঢুকে যায়। সেই মতোই মোটরসাইকেলে এসে পরমেশ্বর ও তাঁর সঙ্গীরা হরিশের পরিবারের উপর হামলা চালায়।
১৯৯৩ থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত অবিভক্ত মধ্যপ্রদেশে দিগ্বিজয় সিংয়ের মুখ্যমন্ত্রীত্বে রাজ্যের উপ মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন প্যারেলাল। ২০১১ সালে তিনি মারা যান। তারপর থেকেই দুই ভাইয়ের মধ্যে সম্পত্তি নিয়ে বিবাদ বাঁধে।