কাজকর্মে নতুন সুযোগ আসতে পারে। কর্ম সাফল্যে আনন্দ লাভ। ব্যবসায় উন্নতি। গবেষকদের পক্ষে শুভ। ... বিশদ
২০০১ সালে একটি খুনের মামলায় ১৪ বছরের ওই কিশোরকে মৃত্যুদণ্ড দেয় নিম্ন আদালত। নিজেকে নাবালক প্রমাণে ব্যাঙ্কের পাসবইয়ের তথ্য জমা দিয়েছিল কিশোর। তবে সেই নথি না মেনে মৃত্যদণ্ড বহাল রাখে নিম্ন আদালত। নাবালক হওয়ার বিষয়টি মানেনি হাইকোর্টও। নাবালকত্ব প্রমাণে স্কুলের বয়সের শংসাপত্রও দাখিল করেছিল সে। সেসব উড়িয়ে দেয় সুপ্রিম কোর্টও। মৃত্যুর প্রহর গুণতে গুণতে শেষ চেষ্টা হিসেবে উত্তরাখণ্ডের রাজ্যপালের কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদন করেছিল সে। সেখানেও খারিজ হয়ে যায় আর্জি। কিছুটা সুরাহা মেলে ২০১২ সালে। রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদন করে সে। তখন ৬০ বছর পর্যন্ত হাজতবাসের শর্তে তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন রাষ্ট্রপতি। তবে স্থানীয় সমাজকর্মীদের সহায়তায় মামলা চালিয়ে যান তার মা। রাষ্ট্রপতির নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে আবার হাইকোর্টে যান কিশোরের মা। সেখানে আবেদন খারিজ হয়ে যায়। এরপর আবার সুপ্রিম কোর্টে। এবার তাঁর বয়সের প্রমাণ হিসেবে শারীরিক পরীক্ষা (অসিফিকেশন) করার নির্দেশ দেয় আদালত। মিরাট জেলে গিয়ে সেই পরীক্ষা করেন বিশেষজ্ঞরা। জানা যায়, খুনের সময় তাঁর বয়স ছিল ১৪ বছরের আশপাশে। তারপরই ভুল স্বীকার করে তা সংশোধনের নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট।