গৃহে শুভ অনুষ্ঠান উপলক্ষে কর্মব্যস্ততা। অর্থকরী আয়ের ক্ষেত্রটি অনুকূল। ব্যয়ের চাপ কিছুটা বাড়তে পারে। বিদ্যায় ... বিশদ
কয়েকদিন আগেই এই শিক্ষক দুর্নীতি ইস্যুতে রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের জামিন মামলায় সর্বোচ্চ আদালতের প্রশ্নের মুখে পড়েছিল ইডি। তোলা হয়েছিল প্রশ্ন, দিনের পর দিন আটকে রেখেও কেন ট্রায়াল শুরু হয়নি। কেন অভিযোগের উপযুক্ত তথ্য প্রমাণ দিতে ব্যর্থ কেন্দ্রীয় এজেন্সি? এদিনও প্রায় একইভাবে সুপ্রিম কোর্টের বেঞ্চ সিবিআইকে কাঠগড়ায় দাঁড় করায়।
যদিও সিবিআইয়ের আইনজীবী অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল রাজকুমার ভাস্কর থ্যাকারে বার বার কুন্তল ঘোষের জামিনের বিরোধিতা করেন। বলেন, প্রাইমারিতে শিক্ষক নিয়োগের নামে জাল ওয়েবসাইট তৈরি করে ৪ কোটি ১২ লক্ষ ৮৫ হাজার টাকা ঘুষ নিয়েছেন অভিযুক্ত। প্রভাবশালী ব্যক্তি। তাই জামিন দেওয়া ঠিক নয়। প্রচুর লোককে প্রতারণা করেছেন। ফলে জামিন পেলে তিনি বাইরে বেরিয়ে সাক্ষীদের প্রভাবিত করবেন।
কিন্তু সেই আবেদন গ্রাহ্য না করে সুপ্রিম কোর্ট তার নির্দেশে জানায়, অভিযোগ গুরুতর ঠিকই। তবে এভাবে দিনের পর দিন কাউকে আটকেও রাখা যায় না। তাই শর্ত সাপেক্ষে জামিন দেওয়া হচ্ছে। শর্ত হল, অভিযুক্ত কুন্তল ঘোষ কোনওভাবেই সিবিআইয়ের অনুমতি বিনা পশ্চিমবঙ্গের বাইরে যেতে পারবেন না। তথ্য প্রমাণ লোপাটের চেষ্টা যেন না করেন। সরকারি কোনও পদে যোগ দিতে পারবেন না। তদন্তের ইস্যুতে মুখ খোলা বারণ সংবাদ মাধ্যমের সামনে। তদন্তের প্রয়োজনে আদালত বা সিবিআই ডাকলে দিতে হবে হাজিরা।