চাকরিজীবীদের কর্মোন্নতি ও পদোন্নতির সঙ্গে বেতন বৃদ্ধির যোগ। যানবাহন চালনায় সতর্ক হন। ... বিশদ
নির্দেশিকায় আরও জানানো হয়েছে, আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত যাবতীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। কিন্তু, ২১ সেপ্টেম্বরের পর নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর পড়ুয়াদের স্কুলে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে। যদি ওই ক্লাসের ছাত্রছাত্রীরা স্বেচ্ছায় শিক্ষাগ্রহণ সংক্রান্ত কোনও কাজে স্কুলে যেতে চায়, তাহলে অভিভাবকের স্বাক্ষরিত অনুমতিপত্র লাগবে। একইভাবে শিক্ষক-শিক্ষিকা এবং শিক্ষাকর্মীরাও অনলাইন ক্লাস, টেলিকাউন্সেলিং এবং প্রশাসনিক অথবা ভর্তি সংক্রান্ত কাজের জন্য ২১ তারিখের পর থেকে স্কুলে যেতে পারেন। এব্যাপারে অবশ্য সিদ্ধান্ত নেবে রাজ্য সরকারই। দক্ষতা ও স্বনিযুক্তি সংক্রান্ত কোর্সের পড়ুয়াদেরও ওই দিন থেকে প্রয়োজনে প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে। ২১ তারিখ থেকেই ন্যাশনাল স্কিল ট্রেনিং ইনস্টিটিউট, ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রেনিং ইনস্টিটিউট, ন্যাশনাল স্কিল ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন কিংবা রাজ্য স্কিল ডেভেলপমেন্ট মিশনের প্রশিক্ষণ পর্ব চালু করা হবে। উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে রিসার্চ স্কলার (পিএইচডি) এবং পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ছাত্রছাত্রীদের গবেষণাগার অথবা পরীক্ষামূলক উপকরণ ব্যবহারের প্রয়োজনে ২১ সেপ্টেম্বর থেকেই ছাড় দিতে পারে সংশ্লিষ্ট দপ্তর। তবে তাও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রককে জানাতে হবে।
সামাজিক, রাজনৈতিক, ধর্মীয় সমাবেশ থেকে নিষেধাজ্ঞাও প্রত্যাহার করছে কেন্দ্র। ২১ সেপ্টেম্বর থেকে এই প্রতিটি ক্ষেত্রেও সমাবেশের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে। তবে এক্ষেত্রেও শর্ত হল, সামাজিক অনুষ্ঠান, রাজনৈতিক সভা অথবা ধর্মস্থানে ১০০ জনের বেশি মানুষ জমায়েত হতে পারবে না। ২১ তারিখ থেকে ওপেন এয়ার থিয়েটার চালু করার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
এদিকে, মেট্রো রেল চালু হলেও এক ধাক্কায় গোটা পরিষেবা পূর্বাবস্থায় ফিরবে না। কলকাতা মেট্রো রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক ইন্দ্রাণী বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, ‘বিষয়টি নিয়ে রেলমন্ত্রকের চূড়ান্ত ছাড়পত্রের অপেক্ষায় রয়েছি। স্বরাষ্ট্র ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রক মেট্রো চালানোর সুনির্দিষ্ট গাইডলাইন প্রকাশ করবে। এ বিষয়ে শীঘ্রই রাজ্য সরকারের সঙ্গে বৈঠকে বসব। তবে আমরা প্রস্তুত।’ প্রশ্ন আপাতত একটাই। লোকাল ট্রেন কবে চালু হবে?