পেশাদারি উচ্চশিক্ষায় দ্রুত অগ্রগতি ও সেই সূত্রে কর্মপ্রাপ্তির সুবর্ণ সুযোগ আসতে পারে। মিত্রবেশী শত্রু দ্বারা ... বিশদ
৮ জানুয়ারিতে মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজে এক প্রসূতির মৃত্যু হয়। অভিযোগ ওঠে, মেয়াদ-উত্তীর্ণ স্যালাইন দেওয়ার কারণেই তাঁর মৃত্যু হয়। ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করে জোড়া জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয় হাইকোর্টে। তাতে রাজ্যের কাছে রিপোর্ট তলব করে আদালত। বৃহস্পতিবারই সেই রিপোর্ট জমা দেয় রাজ্য। রাজ্যের তরফে স্পষ্ট বক্তব্য, যে স্যালাইন নিয়ে বিতর্ক দানা বেঁধেছিল, সেই লিঙ্গার ল্যাকটেটের স্যালাইনে কোনও সমস্যা ছিল না। সেই স্যালাইনের নমুনা পরীক্ষার রাজ্যের ল্যাবে পাঠানো হয়েছিল। সেখানে ক্লিনচিট পেয়েছে এই সংস্থা। সূত্রের খবর, ওই রিপোর্টে আরও লেখা রয়েছে, ৮ জানুয়ারি পাঁচ প্রসূতির চিকিৎসা চলছিল একইসঙ্গে, তাঁদের নজরদারি নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। সিআইডি ঘটনাটির তদন্ত করছে।